ইডির দাবি, এর মধ্যে ৩টি কোম্পানির ঠিকানা এক কলকাতার স্ট্র্যান্ড রোড এলাকায়। আর চতুর্থ কোম্পানির ঠিকানা হাওড়ার ব্যাঁটরা। ২০১১ সালে ১ সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালের ১৪ নভেম্বর, ২০১৫ সালের ৩ অগাস্ট এবং ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর এই চারটি বেসরকারি কোম্পানিতে ডিরেক্টর পদে যোগদান করেন সুকন্যা ও অভিজিৎ দাস। এর আগে অভিজিৎ দাস, জ্যোতিপ্ৰিয়র প্রাক্তন আপ্ত সহায়ককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। তাঁকে বেশ কিছু নথিও আনতে বলা হয়েছিল। এবার সেই অভিজিৎ ও তাঁর স্ত্রী নামে চারটি প্রাইভেট কোম্পানির হদিশ।
advertisement
এর আগে জোত্যিপ্ৰিয় সিএ শান্তনু ভট্টাচাৰ্য ও সিপি জেনা বাঁকুড়ার দুটি কোম্পানির ডামি পার্টনার হিসাবে অংশিদারিত্ব ছিল। সিপি জেনা বয়ানে ইডিকে জানান, শান্তনুর কথাতেই ওই দুই অ্যাকাউন্টে ১৬ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা রাখা হয়েছিল। কোথা থেকে এসেছিল এত টাকা?
এর আগে জ্যোতিপ্ৰিয়র তিনটি শেল কোম্পানি হদিস পায় ইডি। সেই তিন কোম্পানির মাধ্যমে ২০ কোটি টাকা বাঁকুড়ার ওই দুই ফার্মে গিয়েছিল বলে অভিযোগ ইডির। সেই জায়গায় থেকেই এবার জ্যোতিপ্ৰিয়র ঘনিষ্ঠদের কোম্পানি ইডির নজরে।
এই কো
ম্পানিগুলির কাজ কী ছিল? কাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল এবং টাকা লেনদেন কী ভাবে হতো, এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য খতিয়ে দেখছেন ইডির আধিকারিকরা।