তদন্তকারী আধিকারিকরা নিশ্চিত ছিলেন, বাকিবুর রহমানের এই সম্পত্তি থেকে শুরু করে এই দুর্নীতির সমস্ত কাজ তৎকালীন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানতেন এবং তাকেই এই সমস্ত কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ইচ্ছেকৃতভাবেই। উত্তরে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানিয়েছিলেন, এরকম কোনও বিষয় নেই।
আরও পড়ুন: কী লুকিয়ে মোবাইল চ্যাটে? ভয়ঙ্কর তথ্য ইডির হাতে! আজই আদালতে জ্যোতিপ্রিয়
advertisement
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিপুল পরিমাণে সম্পত্তি, যা খাদ্য দফতরের মন্ত্রী থাকাকালীন হয়েছিল, কিন্তু সেই সম্পত্তির আয়ের উৎস তিনি কোনও ভাবে দিতে পারেননি। বাকিবুর রহমানের বাড়িতে যখন তল্লাশি করেছিল ইডি, সরকারি দফতরের একাধিক নথি তার বাড়িতে কী করে গিয়েছিল? এই প্রসঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় বলেন, ”আমার জানা নেই কীভাবে এই সিলগুলো তার বাড়িতে গিয়েছিল।”
আরও পড়ুন: ‘চোরেদের বাঁচাতে সরব হচ্ছেন…’ জ্যোতিপ্রিয় ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর
জিজ্ঞাসাবাদের সময় বারবার তিনি অসুস্থ বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন। তার প্রচুর পরিমাণে সুগার, একাধিক ওষুধ খেতে হয় তাঁকে। কিন্তু তাতে চিড়ে ভেজেনি। গভীর রাতে গ্রেফতার হন জ্যোতিপ্রিয়।