বাকি দুই ক্ষেত্রে অবশ্য এখনও চলছে শুনানি। এই পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরিহারারা। শুক্রবারের শুনানিতে শীর্ষ আদালত জানায়, সিঙ্গল বেঞ্চের তিনটি নির্দেশেই থাকবে স্থগিতাদেশ। ডিভিশন বেঞ্চে যেমন মামলা চলছে তেমন চলবে।
আরও পড়ুন: ২০০০! ভোটের আবহেই তৃণমূলের বিরাট সিদ্ধান্ত, ভয় পাচ্ছেন নেতারাও
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ ছিল, নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত থাকা ৩২ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল করতে হবে, তাদের যাবতীয় বেতন ফেরত দিতে হবে এবং তাদের বদলে নতুন নিয়োগ করতে হবে। বিচারপতি জেকে মহেশ্বরী এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ এই স্থগিতাদেশ দেয়।
advertisement
আরও পড়ুন: দিঘায় কী মারাত্মক কাণ্ড! পর্যটকরা মাথায় হাত, দিঘা শহরেও বিরাট আতঙ্ক
এদিকে, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে চাকরি পেয়েছিলেন তিনি। আবার তাঁরই নির্দেশে গিয়েছিল চাকরিও। আরও একবার চাকরি ফিরে পাওয়ার আশায় কলকাতা হাইকোর্টের দরজায় কড়া নেড়েছেন ববিতা সরকার। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বিস্তারিত মেধাতালিকা প্রকাশ চেয়ে মামলা করেন তিনি। বৃহস্পতিবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে।
উল্লেখ্য, SSC নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চাকরি গিয়েছিল রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর। পরিবর্তে চাকরি পান ববিতা সরকার। কিন্তু, পরবর্তীতে তাঁকেও চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।