TRENDING:

Justice Abhijit Ganguly: রাজ্যপাল ঘোষণা করুন, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

Last Updated:

Justice Abhijit Ganguly: সকাল সকাল বেনজির ঘটনার সাক্ষী দক্ষিণ ২৪ পরগনার সন্দেশখালি৷ স্থানীয় তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতে অভিযানে গিয়ে স্থানীয়দের বিপুল বিক্ষোভের মুখে পড়ল ইডি ও সিআরপিএফ জওয়ান৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: সন্দেশখালিতে ইডি আধিকারিকদের উপর হামলার ঘটনায় মুখ খুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করেছেন না যে, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে? প্রশ্ন বিচারপতির। যদি তদন্তকারীরা মার খান তাহলে তদন্ত কীভাবে হবে? এমনও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
তীব্র আক্রমণ বিচারপতির
তীব্র আক্রমণ বিচারপতির
advertisement

সকাল সকাল বেনজির ঘটনার সাক্ষী দক্ষিণ ২৪ পরগনার সন্দেশখালি৷ স্থানীয় তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতে অভিযানে গিয়ে স্থানীয়দের বিপুল বিক্ষোভের মুখে পড়ল ইডি ও সিআরপিএফ জওয়ান৷ বিক্ষোভকারীদের হাতে রীতিমতো হেনস্থা হতে হয় ইডি আধিকারিকদের৷ মাথা ফাটে দু’জন ইডি আধিকারিকের৷ আহতও হন বেশ কয়েকজন৷ মারমুখী জনতার হাতে আক্রান্ত হন নিউজ ১৮ বাংলার সাংবাদিক এবং চিত্রগ্রাহক৷

advertisement

আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের আগেই বাংলায় CAA? বিজেপির সব নেতাই বলছেন, ‘কনফার্ম’!

গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ পোস্ট করে ঘটনার তদন্তে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র তদন্ত দাবি করেছেন বিজেপি নেতা৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রধানমন্ত্রীর দফতরের হস্তক্ষেপের আর্জিও জানিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে নিজের X হ্যান্ডেলে রাজ্যপাল ও ইডি ও সিআরপিএফ-এর শীর্ষ প্রশাসনেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন শুভেন্দু।

advertisement

আরও পড়ুন: বেনজির বিক্ষোভের মুখে ইডি, মারধর-গাড়ি ভাঙচুর, তৃণমূল নেতার বাড়িতে ভয়ঙ্কর কাণ্ড

২০১৯ সালে জেলার পাঁচটি লোকসভা আসনের দুটি হাতছাড়া হওয়ায় উত্তর ২৪ পরগনায় সংগঠন সাজাতে শুরু করে তৃণমূল। জেলার পাঁচ লোকসভা আসনের দলীয় কাজকর্ম পরিচালনার ভার জেলার পাঁচ নেতার হাতে দেওয়া হয়। কিন্তু হাতছাড়া এলাকা ফিরে পেতে সেই প্রস্তুতি নিয়ে দলীয় নেতৃত্ব যে পথে এগোচ্ছেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে যায় দলের মধ্যেই। সেই সময় জেলার বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠেক বসেছিলেন তৎকালীন জেলা সভাপতি তথা মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সেই বৈঠকেই আলোচনার সময় বসিরহাটের কাজকর্মের জন্য যে কমিটি করা হয়, তাতে শাজাহান ও বাবুমাস্টারের নাম দেখে আপত্তি ওঠে। মধ্যমগ্রামের বিধায়ক রথীন ঘোষ এই দু’জনের ভাবমূর্তি নিয়ে আপত্তি জানান। তাঁকে সমর্থন জানিয়ে এই দু’জনকে দায়িত্বে না রাখার কথা বলেন নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক। আরও দু’তিন জন বিধায়কও তখন আপত্তি জানাতে শুরু করেন।

advertisement

ভেড়ির মাছ চাষই এখানকার মূল জীবিকা। এলাকার লোকেরা বলেন জলকর বা ঘেড়ি। সেখানে যে চিংড়ি, ভেটকি, পার্শে চাষ হয়, তা যায় কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। ভেড়িকে ঘিরেই নানান ব্যবসা বসিরহাট মহকুমার আনাচে কানাচে। এর সবটাই নিয়ন্ত্রক এই শাজাহান।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Justice Abhijit Ganguly: রাজ্যপাল ঘোষণা করুন, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল