তাদের স্পষ্ট বক্তব্য, “যদি অভয়ার বাবা-মা এই আন্দোলনের ডাক দিতেন, এবং সেই কর্মসূচি নির্দলীয় হতো, তাহলে আমরা হয়তো অন্যভাবে ভাবতাম। কিন্তু বিরোধী দলনেতার ডাকা কর্মসূচিতে আমাদের পক্ষে থাকা সম্ভব নয়।”
কী ভাবে কলম ধরেন হাতে? সেই ‘স্টাইল’ বলে দেবে আপনার ভবিষ্যৎ! ছবি দেখে মিলিয়ে নিন, আপনি কেমন মানুষ!
হাসপাতালে প্রসবের সময়ে গায়ে হাত! জোর করে চাপা হল স্ফীতোদর…নবজাতক ভূমিষ্ঠ হতেই হাহাকার!
advertisement
অন্যদিকে, নাগরিক সমাজ ও অভয়া মঞ্চের তরফে আয়োজিত ‘কালীঘাট চলো’ কর্মসূচিতেও ফ্রন্ট পুরোপুরি অংশ নিচ্ছে না। তবে সম্পূর্ণ বিরতিও থাকছে না।
তাদের তরফে জানানো হয়েছে, “আমরা ‘কালীঘাট চলো’ কর্মসূচিতে সদলবলে অংশ নিচ্ছি না, তবে আমাদের একটি প্রতিনিধি দল সেখানে উপস্থিত থাকবে।”
সুতরাং, দুই পক্ষের ডাকেই পুরো সংগঠন যাবে না, কিন্তু নাগরিক সমাজের উদ্যোগে ছোট প্রতিনিধি দল পাঠাবে জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট—এই অবস্থানেই আপাতত অনড় তাঁরা।
প্রসঙ্গত, গত বছর ৮ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে এক মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনা ঘটেছিল। এক বছর পর সেই ৮ অগস্টে রাতভর প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস’ ফ্রন্ট’। সাংবাদিক বৈঠক করে এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়। জানানো হয়, ৮ অগস্ট রাত ১২টা থেকে পরের দিন ভোর ৪টে পর্যন্ত পথে নামবেন তাঁরা। হবে মশাল মিছিল।
আরজি কর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় শিউরে উঠেছিল গোটা দেশ। ঘটনাটি ঘটেছিল গত বছর ৮ অগস্ট রাত ১২টা থেকে ভোর ৪টের মধ্যে। আরজি কর কাণ্ডের এক বছর পর সেই ৮ অগস্ট রাত ১২টায় শ্যামবাজারে জমায়েতের ডাক দেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তার পরে শ্যামবাজার থেকে কলেজ স্কোয়ার পর্যন্ত মশাল মিছিল করা হবে বলেও জানান তাঁরা। এই কর্মসূচিতে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান জুনিয়র ডাক্তারেরা।