গত শনিবার থেকে ধর্মতলায় অনশন করছেন তিনি। রবিবার সন্ধ্যা থেকেই শরীর খারাপ হতে থাকে তাঁর। পেটে ব্যথা শুরু হয় তাঁর। অনশনমঞ্চেই পুলস্ত্যর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করেন ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট’-এর চিকিৎসকেরা। তার পরই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা।
আরও পড়ুন- সব স্মার্টফোনে এই ছোট্ট ছিদ্র কেন থাকে? খেয়ালই করেননি নির্ঘাত! বলতে পারবেন না ৯৯%
advertisement
ধর্মতলা থেকে গ্রিন করিডোর করে এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় পুলস্ত্যকে। কিছু দিন আগেই অনশন মঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আরজি কর হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে আন্দোলনকারী চিকিৎসক অনিকেত মাহাতোকে। এর পরেই ধর্মতলার অনশনমঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়লেন আরও এক জুনিয়র ডাক্তার।
রাত পৌনে ১০টা নাগাদ অনশনমঞ্চ থেকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে হাসপাতালে রওনা করানো হয় পুলস্ত্যকে। তাঁকে নিয়ে আসা হয় নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে (এনআরএস)। সেখানে জরুরি বিভাগে পুলস্ত্যর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করছেন সিনিয়র চিকিৎসকেরা। তার পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তাঁকে ভর্তি করানো হবে কি না। সূত্রের খবর, পুলস্ত্যর জন্য একটি সিসিইউ শয্যা ইতিমধ্যেই প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন- বলুন তো, পৃথিবী মহাশূন্য থেকে নীচে পড়ে যায় না কেন? উত্তর জানলে মাথা ঘুরে যাবে!
আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ারি ছিল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তাঁরা শনিবার রাত সাড়ে আটটা থেকে আমরণ অনশন শুরু করবেন৷ সেই মতো শনিবার রাত সাড়ে ৮টার পরই ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে অবস্থান মঞ্চে আমরণ অনশন শুরু করেন ৬ জন জুনিয়র চিকিৎসক৷ এর পরেই যোগ দেন অনিকেত।