প্রায় ১৫০ টি পরিবারের বসবাস এই আবাসনে। ২০১৮ সালে প্রজেক্ট শুরু হয়, প্রথম ফেজ-এর হ্যান্ডওভার করা হয় ২০২০ সালে। সমাজমাধ্যমে আকর্ষণীয় ভিডিও ও প্রচার দেখে বহু মানুষ এখানে বাড়ি কেনেন। কিন্তু বাস্তবে কোথায় সুইমিং পুল? কোথায়-ই বা কমিউনিটি হল বা ক্লাবহাউস? উল্টে যেখানে সুযোগ-সুবিধা তৈরির কথা ছিল, সেখানে নতুন করে শুরু হয়েছ নির্মাণকাজ।
advertisement
বিস্তীর্ণ এলাকার ভরসা কাঁচা রাস্তা, রাতে নেই কোনও আলোর ব্যবস্থা। অন্ধকার নামতেই এলাকায় সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বাড়ছে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। আবাসিকদের অভিযোগ, যত্রতত্র খোলা মিটার বক্স, আগাছায় ঢেকে গোটা টাউনশিপ। প্রোমোটারের দেওয়া প্রতিশ্রুতির কোনওটাই বাস্তবের সঙ্গে মিলছে না। একাধিকবার কথা বলতে গেলেও প্রোমোটার কোনও সদুত্তর দেননি। বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রোমোটারের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে দুষ্কৃতী পাঠিয়ে তাঁদের প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ঘটনায় ইতিমধ্যেই থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন বাসিন্দারা, কিন্তু এখনও পর্যন্ত পুলিশের কোনও পদক্ষেপ নেই বলে অভিযোগ
বাসিন্দাদের। তাঁদের দাবি, সমাজমাধ্যমে দেখা ভিডিওর সঙ্গে প্রকৃত চিত্রের কোনও মিল নেই, প্রতিশ্রুতির আড়ালে প্রতারণার খেলা। পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও গড়ে উঠল না রাস্তা।প্রোমোটার সংস্থার দাবি, এখনও সময় লাগবে, বড় প্রজেক্ট তৈরি করতে সময় লাগে।
