মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ”৩ ফেব্রুয়ারি রেড রোডে আমাদের পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদের সবাইকে নিয়ে আসবেন। তাদের যাতায়াতের খরচ দিয়ে দেবেন। ৩ তারিখ বেলা ১টার মধ্যে চলে আসবেন।”
আরও পড়ুন: জেলে অনুব্রত মণ্ডল, সেই ‘কেষ্ট’কে ঘিরেই বোলপুরে বিরাট কাণ্ড! কীসের ইঙ্গিত?
advertisement
তৃণমূল নেত্রীর সংযোজন, ”আমি দেখছি কত ধানে কত চাল। আমাকে সিপিআইএম প্রচুর মেরেছে। আমি তাই সিপিআইএম-কে কোনও দিন ক্ষমা করব না। তাই সিপিআইএম-এর সঙ্গে যারা ঘর করে, তাদের আমি ক্ষমা করি না। আমি কংগ্রেসকে বললাম দুটো সিট দিচ্ছি। তোমাদের জিতিয়ে আনব। বলল, না, আমাদের অনেক চাই। ওরা আগে সিপিআইএম-এর হাত ছাড়ুক।”
আরও পড়ুন: ২৭ বাংলাদেশি ঢুকছিল ভারতে! কী ছিল তাদের সঙ্গে, জানেন? চক্ষু চড়কগাছ BSF-এরও!
কংগ্রেসের সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্কের নিরিখে সময়টা খুব একটা ভাল যাচ্ছে না তৃণমূলের৷ আর এই গোটা তিক্ততার কারণ হিসাবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর দিকেই আঙুল তুলেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব৷ এদিন মুর্শিদাবাদের পাশের জেলা মালদহে সভা করলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ আর সেখান থেকেই তিনি বললেন, পরপর দুটো সিটে কংগ্রেস জিতেছে। কী করেছে কংগ্রেস এখানে, বলুন তো আপনারা। বরকত দা কংগ্রেসের জন্য করেছেন। তারপর কী করেছে? ওঁর পরিবার ভোট দাঁড়াবে নাকি সেটা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কংগ্রেস সিপিআইএম-এর হাত মিলিয়ে বিজেপিকে শক্তিশালী করছে।”