জানা গিয়েছে, বিভাগীয় প্রধান অরুণাভ সেনগুপ্তের তত্ত্বাবধানে রাজ্যপালের গলায় ল্যারিঙ্গোস্কোপি করা হয়। তা করতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় লাগে। হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় রাজ্যপাল জানান, ইএনটি বিভাগের পরিষেবা দেখে তিনি মুগ্ধ। বিভাগীয় প্রধান চিকিৎসক অরুনাভ সেনগুপ্ত জানান, রাজ্যপালকে পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র দেওয়া হয়েছে। আগের তুলনায় গলার সমস্যা অনেকটাই কমেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মাছের চেম্বারে নামলেন ৭ জন, সেখানেই ৫ বাঙালির মর্মান্তিক মৃত্যু! শিউরে ওঠা ঘটনা...
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের গলায় কফের সমস্যাও ছিল। গলা ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করত। পরীক্ষা নিরীক্ষার পাশাপাশি কয়েকটি ওষুধও দেওয়া হয়েছে তাঁকে। প্রসঙ্গত, গত ৮ এপ্রিল বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরোলজিতে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন জগদীপ ধনখড়। তাঁর স্নায়বিক কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছিল সে সময়। অসুস্থ বোধ করছিলেন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে রাজভবন থেকে বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরোলজিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: দিদা দেখল, রক্তে ভাসছে নাতনি! পিংলায় নাবালিকার সঙ্গে মারাত্মক ঘটনা
শুধু তাই নয়, হজমেরও সমস্যা রয়েছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের। গত ১ এপ্রিল মতুয়া মেলায় যাওয়ার পথে মাঝরাস্তায় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন রাজ্যপাল। কৈখালি থেকে গাড়ি ঘুরিয়ে রাজভবনে ফিরে আসতে হয়েছিল তাঁকে। চিকিৎসকদের একটি দল রাজভবনে গিয়ে দেখে আসেন তাঁকে। রাজ্যপালের শারীরিক পরীক্ষাও করা হয়েছিল। সেই সময় তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।