কৃষ্ণগহ্বর কাকে বলে! আসলে এই কৃষ্ণগহ্বর হল এমন এক ক্ষেত্র যে খানে মাধ্যাকর্ষণ এতটাই শক্তিশালী যে আলো পর্যন্ত সেই আকর্ষণের কেন্দ্র থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারে না। অর্থাৎ, আলো হয়ে যায় অন্ধকার। সেখানে বস্তু সেই প্রবল আকর্ষণের টানে পরিণত হয় ছোট্ট একটি কণায়। কোনও তারার মৃত্যু হল এমন ঘটনা ঘটতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন - আগামী ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র ঝড়, বৃষ্টি ধেয়ে আসছে কলকাতায়, জানুন আপডেট
ভারতের অ্যাস্ট্রোস্যাট স্পেস টেলিস্কোপ যেন সেই ভয়ানক মহাজাগতিক কাণ্ডকেই এক দৃশ্যের বন্ধনে এনে ফেলেছে। যে বিজ্ঞানীর নেতৃত্বে এই বিশেষ গবেষণা চলছিল, সেই বরুণ ভালেরাও বলেছেন, এই স্পেসক্রাফ্ট টেলিস্কোপটি গামা রে অনুধাবন করছে, এই যে দৃশ্যটি টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে সেটি ৬.৫ বছর আগের।
আরও পড়ুন: রাজ্য রাজনীতিতে নয়া সমীকরণ! মূল্যবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ইস্যুতে জোট বাঁধছে ১৫ বাম দল
২০১৫ সালে এক বার এই টেলিস্কোপের মাধ্যমেই ধরা পড়েছিল একটি তারকার মৃত্যুর ঘটনা। অর্থাৎ চিরতরে নিভে যাওয়ার আগে একটি তারার গা-থেকে ছিটকে বেরিয়ে আসা আলোর ছবি তুলে ধরেছিল টেলিস্কোপ। এটিকে বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন ছোট বিগ ব্যাং। মনে হয়েছিল যেন ধ্বংসের আগে শেষ তীব্রতায় ফেটে পড়ছে তারার আলো।