এই স্ক্র্যাপ বিক্রি করার দ্বারা উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে বর্তমান অর্থবর্ষের জন্য রেলওয়ে বোর্ডের নির্ধারিত লক্ষ্য মাত্রা ১৮৫ কোটি টাকা অতিক্রম করতে সক্ষম হয়। বিগত অর্থবর্ষের তুলনায় এই বছরের লক্ষ্য ৪৮ শতাংশ অধিক। এই স্ক্র্যাপ বিক্রির আয় বিগত ১৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। স্ক্র্যাপ বিক্রির আয় গত বছরের চূড়ান্ত বিক্রির পরিসংখ্যার তুলনায় ইতিমধ্যেই ৩০ কোটি টাকা বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: ধারণা ছিল না কারও, এবার এমন একজনকে ডাকল ইডি, তিহাড়েও আরও ভয় গ্রাস অনুব্রত মণ্ডলকে!
জিরো স্ক্র্যাপ মিশনের অধীনে চলিত অর্থ বর্ষে এই অভিযান চলাকালীন উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ২৬২৫০ এমটি স্ক্র্যাপ রেলস/পিওয়ে উপকরণ এবং ১৪০০০ এমটি বিবিধ স্ক্র্যাপ বিক্রি করেছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে আজ পর্যন্ত ০৪টি ডিজেল লোকোমোটিভ ১২৪টি কোচ এবং ১৬৩টি ওয়াগন বিক্রি করেছে। জিরো স্ক্র্যাপ মিশনের ফলে শুধুমাত্র যে ভারতীয় রেলওয়ের রাজস্বই উৎপন্ন হয়েছে, তা নয়, বরং এর পাশাপাশি বর্জিতাংশ সহ অন্যান্য উপাদান জমা করার স্থানও তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন: দেশজুড়ে বাড়ছে করোনা, পর্যালোচনা বৈঠকে বড় সিদ্ধান্ত উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রীর! জানুন
স্টেশন, ডিপো, শেড, ওয়ার্কশপ ও সেকশনগুলি যাতে বর্জ্য সামগ্রী মুক্ত রাখা যায় তার জন্য এই মিশনের অধীনে ধারাবাহিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই পর্যবেক্ষণের ফলে বর্জ্য সামগ্রী বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করার পাশাপাশি স্টেশন, কর্মক্ষেত্র ও চারপাশের এলাকার সৌন্দর্যও বৃদ্ধি হয়েছে। এছাড়াও রেলওয়ে চত্বর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশ অনকূল করে রাখার ক্ষেত্রে এই মিশন সহায়ক হয়ে উঠেছে।