মেসার্স নর্থ ইস্ট ইনফ্রা নেটওয়ার্কের জন্য সফলভাবে আনলোড করা হয়। এটি মলভোম রেলওয়ে স্টেশনে প্রথম রেক পরিবহন, যার ফলে এই অঞ্চলে রেল যোগাযোগ এবং পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করবে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মালবাহী সুবিধা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রেখেছে, যার ফলে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং স্থায়ী লজিস্টিককে সমর্থন সম্ভব হয়েছে। এই রেকটি তেলেঙ্গানার মেলাচেরুভু থেকে নাগাল্যান্ডের মলভোম রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ২,৫০০ কিলোমিটারেরও অধিক দূরত্ব পর্যন্ত ২,৬২৪ টন সিমেন্ট পৌছায়, যার ফলে উদ্যোগগুলিকে সাশ্রয়ী, পরিবেশ বান্ধব পরিবহন সুবিধা উপলব্ধ হলো এবং রাজ্যের আর্থ-সামাজিক বিকাশে অবদান প্রাপ্ত হয়।৮২.৫০ কিমি ডিমাপুর-কোহিমা রেললাইন, যা অসমে ২.৭৫ কিমি এবং নাগাল্যান্ডে ৭৯.৭৫ কিমি বিস্তৃত, অসমের ধনশিরি থেকে কোহিমার জুবজা পর্যন্ত।
advertisement
এখানে আটটি স্টেশন ধনশিরি, ধনশিরিপার, শোখুভি, মলভোম, ফেরিমা, পিফেমা, মেঙ্গুজুমা এবং জুবজার পাশাপাশি ২৭টি মেজর ব্রিজ, ১৪৯টি মাইনর ব্রিজ, ৫টি রোড ওভার ব্রিজ, ১৫টি রোড আন্ডার ব্রিজ এবং ৩১ কিলোমিটার বিস্তৃত ২০টি টানেল রয়েছে। ১৬.৫ কিলোমিটার লম্বা ধনশিরি-শোখুভি সেকশনটি অক্টোবর ২০২১-এ চালু করা হয় এবং তখন থেকে শোখুভি থেকে অরুণাচল প্রদেশের নাহরলগুন এবং মেঘালয়ের মেন্দিপাথর পর্যন্ত যাত্রী পরিষেবা চালু রয়েছে। সদ্য সমাপ্ত ১৪.৬৪ কিলোমিটার শোখুভি-মলভোম মার্চ ২০২৫-এ চালু করা হয়।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা জানিয়েছেন, জাতির লাইফলাইন হিসেবে ভারতীয় রেলওয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে তার নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য সমর্পিত। মলভমে এই প্রথম রেকের সফল প্লেসমেন্ট, ২০৩০-এর মধ্যে নেট জিরো অর্জনের প্রতিশ্রুতি অনুসারে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করে দূর-দূরের অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য রেল পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের নিরন্তর প্রচেষ্টাকে প্রতিফলিত করে।