উভয় স্টেশনকেই এই সার্টিফিকেটটি ১৯ অক্টোবর, ২০২৩ থেকে ১৮ অক্টোবর, ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের জন্য প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও, যাত্রীদের সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যসন্মত খাবার দেওয়া নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে এফএসএসএআই দ্বারা ‘ইট রাইট স্টেশন’ হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করার জন্য রঙিয়া, তিনসুকিয়া, আলিপুরদুয়ার জং. ও কাটিহারের মতো আরও স্টেশনকে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে এবং এর জন্য যাবতীয় প্রচেষ্টাও চালানো হচ্ছে। এর পূর্বে ০২ জুন, ২০২৩ থেকে ০২ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের জন্য এফএসএসএআই দ্বারা উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুয়াহাটি রেলওয়ে স্টেশনকে ‘ইট রাইট স্টেশন’ সার্টিফিকেটে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘এগুলো কী?’ ‘আমি তো জানি না!’ জ্যোতিপ্রিয়র এক উত্তরেই হয়ে যায় বড় সিদ্ধান্ত!
এখানে উল্লেখযোগ্য যে গুণগত মানসম্পন্নভাবে খাদ্য সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য রেলওয়ে স্টেশনগুলিকে এফএসএসএআই দ্বারা ‘ইট রাইট স্টেশন’ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। যে সমস্ত স্টেশন যাত্রীদের সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রদানের ক্ষেত্রে মানদণ্ড নির্ধারণ করে থাকে সেই সমস্ত রেলওয়ে স্টেশনকে এফএসএসএআই এই সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: ‘চোরেদের বাঁচাতে সরব হচ্ছেন…’ জ্যোতিপ্রিয় ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর
এফএসএসএআই-এর তালিকাভুক্ত থার্ড-পার্টি অডিট এজেন্সির পর্যবেক্ষণের পর স্টেশনগুলিকে এই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।ভারতীয়দের জন্য সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই খাবার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশের খাদ্য ব্যবস্থাকে রূপান্তর করতে এফএসএসএআই-এর বৃহৎ মাপের প্রচেষ্টা ‘ইট রাইট ইন্ডিয়া’ আন্দোলনের একটি অংশ হল এই সার্টিফিকেট।
