মোতিলাল গুপ্তা রোডের অফিসে বসেই হত পরিকল্পনা। সেখানেই যাতায়াত ছিল সমরেশ ও অন্যান্যদের। বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট তৈরি করে দিয়ে নিজের ট্যুর ও ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা বার করে বিদেশে পাঠানোর কাজও করত মনোজ।
আরও পড়ুন- অভিনেত্রীর গাড়িতে পিষে গেলেন কর্মরত শ্রমিক! ভয়াবহ দুর্ঘটনা মেট্রো রেল স্টেশনের কাছে
১০০-র বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে নিজের এজেন্সির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছে সে। যাদের মধ্যে বাংলাদেশি মহিলাও আছেন। যাদের সীমান্ত পার করিয়ে এখানে এনে রেখে, তাদের ভুয়ো নথি করে পাসপোর্ট বানিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানা যায়।
advertisement
আরও পড়ুন- এই ‘ফল’ আর ‘জল’ কখনওই নিয়ে উঠতে পারবেন না প্লেনে! কেন বলুন তো? আসল কারণ ক’জন জানেন?
আরও পড়ুন- মনমোহনের ‘গুণী’ ৩ কন্যাকে চেনেন? বাবার চেয়ে কম নন কেউ! কী করেন তাঁরা? জানলে চমকাবেন
দীপঙ্কর দাস ছিল মনোজ গুপ্তার অফিসের কর্মী। দীপঙ্করকে দিয়ে ভুয়ো তৈরি করাত মনোজ। বছর খানেক আগে মনোজকে গ্রেফতার করেছিল নদিয়া জেলা পুলিশ। এর পর বেহালার সখের বাজারে ট্রাভেল এজেন্সির আড়ালে চলত পাসপোর্ট জালিয়াতির কারবার। গতকাল উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটার চাঁদপাড়া স্টেশন রোড এলাকা থেকে জালিয়াতিকাণ্ডের অন্যতম মাথা মনোজ গুপ্তকে গ্রেফতার করে লালবাজারের গোয়েন্দা পুলিশ।