হাওড়া থেকে পুরী,ভুবনেশ্বর ,কটক সহ ওড়িষ্যার বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া আরও সহজ হলে বলে মনে করছে সকলে। শুধু তাই নয় যাত্রী সাধারণের কথা মাথায় রেখে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এ থাকছে নানান সুবিধা। পুরো বন্দে ভারত এক্সপ্রেস শীততাপ নিয়ন্ত্রিত। এই এক্সপ্রেসে সব জিনিসই স্বয়ংক্রিয়। বসার সিটে থাকছে পুশব্যাক। সামনে থাকছে ল্যাপটপ কিংবা ছোট ব্যাক রাখার জায়গা। থাকছে চার্জিং পয়েন্ট। পাশাপাশি একদম মাথার উপরেই থাকছে স্বয়ংক্রিয় লাইট যা শুধুমাত্র স্পর্শ করলেই জ্বলবে।
advertisement
অন্যদিকে প্রসাধন ক্ষেত্র বা টয়লেটের গেট থাকছে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়। সেক্ষেত্রে স্পর্শ করলে খুলে যাবে বাথরুমের দরজা। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যারা খাবার সহ বুকিং করবেন রেলের ক্যাটারাররা এসে সেই খাবার পরিবেশন করবে যথাসময়ে। অন্যদিকে এক্সিকিউটিভ কামরাতে থাকছে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা। নিজেদের চেয়ার ঘুরিয়ে নিয়ে প্রকৃতির দৃশ্য উপভোগ করতে করতে তাঁরা ভ্রমণ করতে পারবে। যে কোন প্রয়োজনে রেলের চালক কিংবা রেলের গাড়ির সঙ্গে কথা বলতে পারবেন যাত্রীরা।
প্রথম দিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রধানমন্ত্রী হাত ধরে ভার্চুয়ালি উদ্বোধন হলেও পুরী থেকে হাওড়া পর্যন্ত সফর করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তবে আগামীতে বন্দে ভারতের সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি যাত্রীসাধারনের কথা মাথায় রেখে ট্রেনের ভিতরে নানান মেকানিক্যাল কাজে আরও বেশি উন্নত করা হবে বলে জানিয়েছেন রেল মন্ত্রী।
Ranjan Chanda