শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পোর্ট ট্রাস্টের সহযোগিতায় ক্রোমার এই অভিনব উদ্যোগে অংশ নিতে এগিয়ে এসেছিলেন শহরের বিশিষ্ট শিল্পী সঞ্জয় পাল, ছিলেন অন্বেষক দাঁ সহ ৮০ জন সহযোগী। সরকারি আর্ট কলেজের এই শিল্পীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আর আঙুলের ছোঁয়ায় হাওড়া ব্রিজ রূপটান সেরে আগের চেয়েও মোহময়ী রূপ ধারণ করেছে টাটা-মালিকানাধীন ক্রোমার উদ্যোগে। এই আলপনায় একদিকে যেমন রয়েছে সাবেকিয়ানা, তেমনই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে আমাদের দৈনন্দিনতার পরতে পরতে জড়িয়ে থাকা আধুনিক প্রযুক্তির কথা। গ্যাজেটসের ভূমিকা কী ভাবে উৎসবের দিনগুলোকে আনন্দে ভরিয়ে পারে, সেই আনন্দ কী ভাবেধরে রাখতে পারে পুজোর পরের দিনগুলোতেও, তাই এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন-হারের পর ভেঙে পড়েন বাবর, বিরাটের কাছে চেয়ে নেন বিশেষ কিছু্, আবদার রাখলেন কিং কোহলিও
সত্যি বলতে কী, হাওড়া ব্রিজও প্রযুক্তির এক বিস্ময়, ঠিক যেমন ক্রোমা এই শহরের গর্ব। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যে কথা স্পষ্ট হয়েছে সংস্থার চিফ অপারেটিং অফিসার শিবাশিস রায়ের বক্তব্যে। তিনি জানিয়েছেন যে ২০১৯ সালে শহর পেয়েছিল ক্রোমা, তার পর থেকে গ্রাহকের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে পা মিলিয়েছে ব্র্যান্ড, গড়ে তুলতেই হয়েছে আরও ১৪টি স্টোর শহরের ইতিউতি। গ্রাহকের সেই সমর্থনকে সঙ্গী করেই ক্রোমা এবার গ্যাজেট জয়যাত্রার আলপনা এঁকে দিল হাওড়া ব্রিজের বুকে, শৈল্পিক এই উদ্যোগ ব্রিজ ছুঁয়ে পুজোর যাত্রাকে নিঃসন্দেহেই করে তুলছে বর্ণাঢ্য, বিশেষ।