এদিন মানস বলেন, ‘‘তিক্ত অভিজ্ঞতা হচ্ছে আমাদের। টানা বৃষ্টি হয়ে চলেছে। ঝাড়্গ্রাম ও দুই মেদিনীপুরে হয়েই চলেছে বৃষ্টি। ৪৮ হাজার কিউসেক জল ডিভিসি, ৮৬ হাজার কিউসেক জল গালুডি ছেড়েছে। একদিকে গালুডি অন্যদিকে ডিভিসির প্রেসার বাড়ছে। এর পাশাপাশি ভরা কোটাল। যদিও আমাদের তীক্ষ্ণ নজর আছে। বন্যার প্লাবনে কি অবস্থা হচ্ছে তা তো কেন্দ্র আর দেখছে না। আমাদের রাজ্য প্রশাসন সবটা দেখছে। বাঁধে বাঁধে ইঞ্জিনিয়ারদের পাঠানো হয়েছে। জেলাশাসক ও জেলা পুলিশ সুপাররা আমাদের লাগাতার সাহায্য করছেন। হুরহুর করে জল ঢুকছে। এর ফলে পুরানো জমিদারি বাঁধ কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জল নামলেই ব্যবস্থা হবে। ঘাটালে জুন মাসে এমন অবস্থা আগে কখনও হয়নি।’’
advertisement
মন্ত্রী জানান, বেশি সমস্যা এখন ঘাটাল ও হুগলির বড় অংশ, বাঁকুড়া, পাঁশকুড়া ও তমলুকের একটা অংশ। ঘাটাল ও চন্দ্রকোণা ১, আনন্দপুর এখানে কয়েকটা বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘ঘাটালে আমরা হার মানিনি। কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’’
আরও পড়ুন: AC কোচে চুপচাপ বসেছিল মহিলা…TTE আসতে হাতে ধরাল একগোছা কাগজ! বলল…যা হল তারপর
পাশাপাশি, মন্ত্রী জানান, ‘‘ডিভিসি’কে রোজ ইমেইল করছি। তাদের অনুরোধ করছি আমাদের জানিয়ে জল ছাড়ুন।’’