TRENDING:

দৈত্য পায়ের চাই দৈত্য জুতো, মুশকিল আসানে বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
 #কলকাতা: পায়ের মাপে দৈত্য ৷ সাইজের জুতো পেতে দেশের সীমানা পেরিয়ে খোঁজ নিতে হয় বিদেশি ব্র্যান্ডের দোকানে ৷ ছোট হলেও হবে না। বড় হলেও চলবে না। মাপ হতে হবে একেবারে মাপে মাপে। কিন্তু, জুতোর মাপ যদি হয় চোদ্দ? জুতো তখন, মাথাব‍্যথার কারণ। ভরসা তখন, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট। সেখানেই জুতো আবিষ্কার।
advertisement

আরও পড়ুন 

এই উপায়ে নিজের স্মার্টফোনের মাধ্যমেই জমাতে পারেন লাখ লাখ টাকা

জাপানি নয়, এ সব জুতো চিনা। যাঁরা তৈরি করেছেন প্রত‍্যেকেরই শিকড় চিনে। কলকাতায় থাকেন অবশ‍্য অনেক বছর ধরে। দোকান বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে। এই জুতোর দোকান অবশ‍্য অন্য কারণে ক্রেতাদের টানে। যাঁদের পা বড়, জুতোর সাইজ ১২, ১৩। কিংবা ১৪। তাঁদের অনেকেরই বড় ভরসা এই দোকান। এরকম ঢাউস মাপের জুতো হয়ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জোয়েল গারনারের লাগে। আর হাতে গোণা যে সব বাঙালির লাগে, তাঁরা ব‍্যতিক্রমী। তবে, কলকাতায় যে সব বিদেশি আসেন তাঁদের অনেকেরই জুতোর মাপ দশ-এগারোর উপরে। জুতো নিয়ে তখন মাথাব‍্যথা। সেই বড় মাপের জুতো তাঁরা আবিষ্কার করেন বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে, আশি বছরের পুরনো এই দোকানে।

advertisement

আরও পড়ুন 

ব্যাঙ্কে একাধিক অ্যাকাউন্ট রয়েছে? তাহলে এই কাজটি না করলেই হাওয়া হয়ে যাবে হাজার হাজার টাকা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এই দোকানের জুতো মূলত হাতেই তৈরি হয়। দোকানের মালিক চিনা বংশোদ্ভূত। যাঁরা কর্মী, তাঁরাও। হাতে হাতে তৈরি পায়ে পায়ে আরামের কাহিনি।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
দৈত্য পায়ের চাই দৈত্য জুতো, মুশকিল আসানে বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে