আরও পড়ুন
এই উপায়ে নিজের স্মার্টফোনের মাধ্যমেই জমাতে পারেন লাখ লাখ টাকা
জাপানি নয়, এ সব জুতো চিনা। যাঁরা তৈরি করেছেন প্রত্যেকেরই শিকড় চিনে। কলকাতায় থাকেন অবশ্য অনেক বছর ধরে। দোকান বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে। এই জুতোর দোকান অবশ্য অন্য কারণে ক্রেতাদের টানে। যাঁদের পা বড়, জুতোর সাইজ ১২, ১৩। কিংবা ১৪। তাঁদের অনেকেরই বড় ভরসা এই দোকান। এরকম ঢাউস মাপের জুতো হয়ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জোয়েল গারনারের লাগে। আর হাতে গোণা যে সব বাঙালির লাগে, তাঁরা ব্যতিক্রমী। তবে, কলকাতায় যে সব বিদেশি আসেন তাঁদের অনেকেরই জুতোর মাপ দশ-এগারোর উপরে। জুতো নিয়ে তখন মাথাব্যথা। সেই বড় মাপের জুতো তাঁরা আবিষ্কার করেন বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে, আশি বছরের পুরনো এই দোকানে।
advertisement
আরও পড়ুন
ব্যাঙ্কে একাধিক অ্যাকাউন্ট রয়েছে? তাহলে এই কাজটি না করলেই হাওয়া হয়ে যাবে হাজার হাজার টাকা
এই দোকানের জুতো মূলত হাতেই তৈরি হয়। দোকানের মালিক চিনা বংশোদ্ভূত। যাঁরা কর্মী, তাঁরাও। হাতে হাতে তৈরি পায়ে পায়ে আরামের কাহিনি।