এই নির্দেশিকায় শব্দ দূষণ নিয়ে নয়া নির্দেশদেওয়া হল! পুলিশের সঙ্গে পরামর্শ করে রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ নির্দিষ্ট সময় অন্তর নজরদারি চালাতে পারেন। এজন্য তারা পর্যাপ্ত সংখ্যক নজরদারি কেন্দ্র এবং যন্ত্রপাতি কিনতে পারেন। তিন মাসের মধ্যে রাজ্য পুলিশকে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাউন্ড লিমিটার সংগ্রহ করতে হবে যাতে সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে ঘোষণার জন্য ব্যবহৃত শব্দযন্ত্রে এগুলিকে ব্যবহার করা যায়। প্রতিটি থানা অঞ্চলে টাস্ক ফোর্স গঠন করতে হবে যারা শব্দ দূষণের বিষয়টি নজরে রাখবেন এবং একজন নোডাল অফিসারকেও নিযুক্ত করতে হবে। ট্রাফিক পুলিশকেও নজরে রাখতে হবে যাতে মোটরসাইকেল বা যানবাহনের ক্ষেত্রেও শব্দবিধি মানা হয়। যানবাহনের শব্দ নিয়ন্ত্রণের জন্য ট্রাফিক পুলিশকেও বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
advertisement
সাউন্ড লিমিটার যন্ত্রের ব্যবহারের বিষয়ে রাজ্য সরকার প্রয়োজন মনে করলে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে।
তবে শুধু শব্দ নয়, বায়ু দুষণ নিয়েও এই দিন নির্দেশিকায় নানা বিধি নিষেধ ঠিক করে দেওয়া হয়। কলকাতা ও রাজ্যের দূষণ রোধেই এই নয়া পদক্ষেপ। সেই সঙ্গে কলকতা, হাওড়া সহ রাজ্যে যাতে ১৫ বছরের পুরনো গাড়ি না চলে সে বিষয়ে নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। নিজস্ব গাড়ি হোক বা বাস সবেতেই মানতে হবে এই নিষেধ! এর জন্য কড়াকড়ি করতেও বলা হয়েছে এই নির্দেশিকায়। দূষণ-মুক্ত শহর গড়তেই এই প্রচেষ্টা!