ইতিমধ্যেই শহরের একাধিক ল্যাবে মিলেছে টক্সোপ্লাজমোসিসের মতো সংক্রামক রোগের জীবানু ৷ চিকিৎসকরা বলছেন, শহর ও শহরতলিতে এখন অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের কাচে আসছেন ৷ মূলত বিড়ালের মাংস এবং বিষ্ঠা থেকেই এই রোগ ছড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা ৷
আরও পড়ুন: ভাগাড়ের মাংস থেকে ছড়াচ্ছে টক্সোপ্লাজমোসিস সংক্রমণ ! আপনিও কী আক্রান্ত এই রোগে ?
advertisement
এই পরজীবীর নাম টক্সোপ্লাজমা গনডাই। এই রোগ হলে জ্বর, গায়ে ব্যথা, গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া, পেট ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা যায় ৷ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হলে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে এই পরজীবী ৷ গর্ভস্থ ভ্রূণেও বিকৃতি আসতে পারে ৷
আচমকা টক্সোপ্লাজমা গনডাইয়ের এমন বাড়বাড়ন্ত আশঙ্কা কিছুটা বাড়িয়ে দিয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, সাবধানতা নিলে ঠেকানো যাবে এই রোগ। ফলে এই রোগকে অঙ্কুরেই বিনাশ করতে তৎপর রাজ্য সরকারও ৷ দেখে নেওয়া যাক কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হল-
• বিক্রয় কেন্দ্রে মাংসের গুণগত মান পরীক্ষা করা হবে ৷
• মাংস পরীক্ষাপরীক্ষা করবে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা ৷
• পরীক্ষার রিপোর্ট পাঠাতে হবে স্বাস্থ্য দফতরকে সিএমওএইচ-দের ৷
• রোগ ঠেকাতে এমনই নির্দেশ দিল স্বাস্থ্য দফতর ৷
আরও পড়ুন: ভাগাড় কাণ্ড: নিউটানের নামী রেস্তোরাঁয় আসত মরা পশুর মাংস
• হাসপাতালগুলিকেও দৈনিক মাংস পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হল ৷
• হাসপাতালের রান্নার মাংস সতেজ কিনা তা পরীক্ষা করার
নির্দেশিকা পাঠানো হচ্ছে হাসপাতালগুলিকে ৷