★জোড়াসাঁকো
সামনে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী। তার আগে জোড়াসাঁকো এলাকা পরিষ্কার করা হবে, রং করা হবে। ওখানে অবৈধ পার্কিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি পুর কমিশনারকে বলেছি। ট্রাফিক পুলিশকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে অনুরোধ করছি।
★পাণীয় জল
গরমকালে জলের প্রয়োজন বাড়ে। স্ট্যান্ড পোস্টে সব জায়গাতেই কল লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে জলের অপচয় রোধ করতে। দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় কল ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। পরপর তিনবার কল ভেঙে দিলে সেই এলাকার স্ট্যান্ড পোস্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে।
advertisement
অনেকেই রিজার্ভারে স্টপ-ক্লক লাগান না। এর ফলে রিজার্ভার ওভারফ্লো করে জল পড়ে। এরকম ঘটনা ঘটলেও জলের সংযোগ কেটে দেওয়া হবে।
★রাস্তা মেরামত
সিইএসসি এবং বিএসএনএল সহ অনেক সংস্থায় রাস্তা কেটে দিচ্ছে কিন্তু সারিয়ে দিচ্ছে না। দু নম্বর ওয়ার্ড থেকে এরকম অভিযোগ এসেছে জলের পাইপ লাইনের জন্য। আমি কেইআইআইপি-কে ডেকে পাঠিয়েছি, কেন রাস্তা সারাতে দেরি হচ্ছে?? জানতে চেয়েছি। ১৫ দিনের মধ্যে রাস্তা সারিয়ে দিতে হবে যে কোন রাস্তা কাটলে।
★ পুরসভা সম্পত্তি কর
কর আদায়ের জন্য কমিশনারের নেতৃত্বে অ্যাসেসমেন্ট ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। কালেকশনটা এদের ওপরই নির্ভর করে। এখন সবটাই ই-লাইনে হয়ে গেছে। করোনার পরেও কর আদায় অনেকটাই বেড়েছে। বড় ট্যাক্স যাদের বকেয়া রয়েছে ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছে যাচ্ছেন আধিকারিকেরা। আদালতে যে মামলা রয়েছে সেখানেও নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে, আইনত সাহায্য দেওয়া হচ্ছে। আর ডিজিটাল হয়ে যাওয়ায় অনেকটাই বেড়েছে আয়।
আরও পড়ুন: নর্দমায় এ কী ঘুরে বেড়াচ্ছে! কোচবিহারে বিপুল উচ্ছ্বাস, কী এমন মিলল?
★কেবল সমস্যা
দৃশ্য দূষণ কোনও ভাবেই যাতে না হয় সেই ব্যবস্থার জন্য আমরা ইতিমধ্যেই হরিশ মুখার্জি রোড টানেল করেছি। বারবার বৈঠক করার পর রুবি থেকে বিজন সেতু পর্যন্ত কেবল লাইন কাটার কাজ ভালোভাবেই করেছে সংস্থাগুলি। আমরা এখনো কেবল (যেগুলো অপ্রয়োজনীয়) কাটার ব্যবস্থা করছি। সব জায়গায় হঠাৎ কাটলে অনেক জায়গায় টিভি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। জনসাধারণের অসুবিধার কথা মাথায় রেখেই আবার অনুরোধ করবো। আবার আলোচনায় বসতে হবে।
★বানতলা বিদ্যুৎ
কলকাতা পুরসভার 108 নম্বর ওয়ার্ডের বানতলা এলাকায় বিদ্যুৎ নেই এটা অত্যন্ত খারাপ। কাউন্সিলর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। আমি সিইএসসি-ইর সঙ্গে কথা বলব। ইমিডিয়েট যাতে কিছু করা যায়।
আরও পড়ুন: বিজেপিকে নিয়ে এ কী বললেন হার্দিক প্যাটেল! গুজরাতে প্রহর গুণছে কংগ্রেস
★ বাবুঘাট বাস স্ট্যান্ড
কিছু কিছু গেছে, বাকি যাচ্ছে। একেবারে যেতে পারে নাকি!
তিনটে জায়গায় যাচ্ছে বাবু ঘাটের বাস স্ট্যান্ড, সাঁতরাগাছি সাঁতরাগাছি সল্টলেক এবং নিউটাউন। আদালতকে অনুরোধ করেছি, একটু সময় দেওয়ার জন্য। আস্তে আস্তে সরছে।
★শূন্য পদ
গ্রুপ ডির নীচে হলে আমরা নিজেরাই নিয়োগ করছি। বাকিটা মিউনিসিপাল সার্ভিস কমিশন থেকে আসে। কিছু জায়গায় শূন্যপদ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কিন্তু শূন্যপদের কাজের রকম ফের ঘটেছে। যেমন অনেক জায়গায় ডিজিটাল হয়েছে, আবার অনেক জায়গায় কাজের এলাকা বেড়েছে। কোথাও কর্মী সংকোচন প্রয়োজন, আবার কোথাও অতিরিক্ত কর্মীর প্রয়োজন। তাই একটি এজেন্সিকে দিয়ে রিস্ট্রাক্চারিং অফ ম্যানপাওয়ার এর কাজ করা হবে ।পুরো কমিশনার বিষয়টা দেখছেন।