আরও পড়ুন: আম্বেদকরের অপমানে বিজেপিকে কটাক্ষ মমতার, সোম দুপুরে বাংলাজুড়ে প্রতিবাদে তৃণমূল
দুর্গাপুর সেতুর উপর থেকেও জল ছড়িয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছেন দমকল কর্মীরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করেন সেনা জওয়ানরাও। পার্শ্ববর্তী সেনা ছাউনি থেকে জলের ট্যাঙ্ক নিয়ে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের স্থলে উপস্থিত হয়েছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এবং মেয়র ফিরহাদ হাকিম ৷ আশঙ্কা ছিল ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়ার। কিন্তু, দমকল, সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর অক্লান্ত চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এই ভয়াবহ আগুনের জেরে শিয়ালদহ-বজবজ শাখায় ট্রেন চলাচল কিছুক্ষণের জন্য নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়ই ‘গঙ্গাসাগর’! বালুর জামিন ঠেকাতে আদালতে কেন এমন উপমা দিল ইডি?
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের জেরে ঘন কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। শীতের হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় গৃহহীন হয়েছেন বহু ঝুপড়িবাসী। অগ্নিকাণ্ডের জেরে বন্ধ রাখা হয় দুর্গাপুর ব্রিজের যান চলাচল। ব্যস্ত সময়ে অগ্নিকাণ্ডের জেরে এলাকায় ব্যাপক যানজট হয় নিউ আলিপুর এলাকায়। আগুনের ভয়াবহতায় এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার সকালে তপসিয়ার ঝুপড়িতেও আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছিল। সেই অগ্নিকাণ্ডেও শতাধিক ঝুপড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। দমকলের ২০টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তপসিয়ার আগুন লাগার ঘটনার ঠিক ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের শহরে আবারও এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল।