এবছর অন্যান্য রাজ্যের মতো ১২৫ ডেসিবেল পযর্ন্ত তীব্রতার শব্দবাজি বৈধ হয়েছে এরাজ্যে। সেই কারণে এই বাজির বাজারগুলিতে এবছর দেখা মিলতে পারে শব্দবাজির। তবে NEERI র তরফে ছাড়পত্র পাওয়া বাজিই কেবল বৈধ। পুলিশের তরফেও রাস্তায় বিভিন্ন জায়গায় বেআইনি বাজি ধরতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
পুলিশের তরফেও ক্রেতাদের জানানো হচ্ছে, QR কোড ভেরিফাই করেই বাজি কিনুন। NEERI র নিজস্ব অ্যাপ কিংবা মোবাইলের QR কোড স্ক্যানার দিয়ে বাজির বাক্সের QR কোড স্ক্যান করলেই বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন সেই বাজি সম্পর্কে। পেয়ে যাবেন বাজির পরিবেশবান্ধব হওয়ার সার্টিফিকেটও। সার্টিফিকেট না থাকলে সেই বাজি নিয়ে রাস্তায় সমস্যায় পড়তে পারেন ক্রেতারা। যদিও বাজি বাজারের ব্যবসায়ীদের দাবি, প্রশাসন অনুমোদিত যে বাজি বাজারগুলি আগামী কয়েকদিন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠিত হতে চলেছে সেই বাজার থেকে বাজি কেনার ক্ষেত্রে যদি ক্রেতারা সঠিক বিল জোগাড় করে রাখেন সেই বিলও তাদের পুলিশি চেকিং এর হাত থেকে বাঁচাবে।
advertisement
আরও পড়ুন, তৃণমূলের সঙ্গে জোট নিয়ে নিচুতলায় বিভ্রান্তি, ইয়েচুরির সামনেই সরব জেলার নেতারা
আরও পড়ুন, বড় খবর! ৯৪ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিল, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিশাল ঘোষণা
আপাতত বাজির শব্দসীমা ১২৫ ডেসিবেল ধরেই বাজি বাজারের আয়োজন করা হচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছে পরিবেশকর্মীদের সংগঠন ‘সবুজ মঞ্চ’। সেই মামলায় রাজ্যের হলফনামা ইতিমধ্যেই চেয়েছে কোর্ট। হাইকোর্টের নির্দেশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে সব পক্ষই।
পশ্চিমবঙ্গ বাজি শিল্প উন্নয়ন সমিতির সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর মান্না বলেন, ” কলকাতা পুলিশের সঙ্গে বৈঠকে কিছু নির্দেশিকা তারা দিয়েছেন, সেই সমস্ত নির্দেশিকা মেনেই আমরা বাজি বাজারগুলি আয়োজন করছি। সমস্ত নিয়ম-কানুন মেনে পাস করা পরিবেশবান্ধব বাজিই বিক্রি হবে এই বাজারগুলিতে।”