স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বসবাস করার জন্য হলেও ওই বাড়িতে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে কারখানা চলছিল৷ বছরের পর বছর ধরে কারখানা চলছিল বলে খবর৷ দমকল আধিকারিকরা জানিয়েছেন, গড়িয়া স্টেশনের কাছের এই বাড়িটির ভিতরে কোনও অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা ছিল না৷ বাড়িটির ভিতরে একাধিক স্পিকার এবং পেটি মিলেছে, তবে ওই কারখানায় ঠিক কী তৈরি করা হত, তা জানা সম্ভব হয়নি৷
advertisement
আরও পড়ুন: ভূপতিনগর-কাণ্ডে NIA তদন্তের আবেদন, শাহকে চিঠি শুভেন্দুর! 'হামলা'র বিস্ফোরক দাবি...
ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় আগুনের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়ায়৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দমকল ঘটনাস্থলে পৌঁছতেও দেরি করেছে৷ গোটা এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে৷ বাড়িটির কাছেই দু'টি স্কুলও রয়েছে৷ ফলে আগুন ছড়িয়ে পড়লে বড়সড় বিপদের আশঙ্কা ছিল৷
জানা গিয়েছে, ওই বাড়িটির মালিকের নাম শুভময় সরকার৷ যদিও বাড়িটিতে কেউ বসবাস করতেন না৷ কারখানার ভিতরেও রাতে কেউ ছিলেন না বলেই খবর৷ আবাসিক বাড়ির ভিতরে কারখানা চালানোর প্রয়োজনীয় অনুমতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখছে দমকল এবং পুলিশ৷