পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহেশতলা থানার নুঙ্গিতে বাড়ি ব্যবসায়ী স্বজন দাসের। গতকাল দুপুরে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরোন ওই ব্যক্তি। কিন্তু সন্ধ্যার পরেও তাঁরা বাড়ি না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে পরিবার। খোঁজাখুঁজির পর জানা যায়, অফিসেই দু’জনের ঝুলন্ত দেহ মিলেছে।
আপনার প্রস্রাবে কি ‘ফেনা’ হয়? শরীরে কী হয়ে আছে জানেন…? এড়িয়ে গেলে কী বিপদ হবে? জেনে নিন!
advertisement
মাছ নয়, ‘মহৌষধ’! ভাজা করে খেলেই রক্ত থেকে নিংড়ে বেরোবে ‘Sugar’! ভিটামিন ‘ডি’ ভরপুর…কমায় ক্যানসার!
মৃত শিশুকন্যার নাম সৃজা। তিনি অটিজম আক্রান্ত ছিলেন। পরিবার সূত্রে খবর, দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। বেঙ্গালুরু-সহ রাজ্যের বাইরেও তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন বাবা-মা। মানসিক অবসাদ থেকেই কি এই মর্মান্তিক পরিণতি, নাকি ব্যবসায়িক কোনও সমস্যার কারণে বাবা-মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন? পুলিশ সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছে।
অফিসের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করছে তদন্তকারীরা। পাশাপাশি, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।