TRENDING:

Fake Madicine: দেদার জাল হচ্ছিল ব্লাড প্রেশারের ওষুধ! তাও আবার খাস হাওড়ায়, QR Code Scan না করলেই ঘনাবে বিপদ

Last Updated:

বিষয়টি রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল অফ ডিরেক্টরেটের তরফ থেকে নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রত্যেকটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে৷ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা যেন, এই ওষুধটি হাসপাতালের স্টোরে আসার পর, সেটির কিউ আর কোড স্ক্যান করে নেন, ওষুধটি আসল প্রমাণ পাওয়ার পরে তবেই যেন তা জনসাধারণকে দেওয়া হয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: ব্লাড প্রেশারের ওষুধ, যা কি না এখন ঘরে ঘরে মানুষ খান৷ সেই ওষুধও বেমালুম জাল হচ্ছে! অর্থাৎ, দাম দিয়ে যে ওষুধটা আপনি বাজার থেকে কিনে আনছেন, নিশ্চয়তা নেই সেটা আসল না নকল৷ সেই ওষুধ খেলে সত্যি সত্যিই আপনার ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকবে কি না৷ এই যেমন খাস হাওড়াতেই খোঁজ মিলল এমন জাল ওষুধের৷ আমতার একটি ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থা মান্না এজেন্সি থেকে উদ্ধার হয়েছে ব্লাড প্রেশারের জাল ওষুধ৷ ওষুধের নাম টেলমা এএম ৪০৷ সম্প্রতি রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল অফ ডিরেক্টরেটকে তা জানানোও হয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে৷
News18
News18
advertisement

কিছুদিন আগেই টেলমা এএম ৪০ ওষুধ সম্পর্কে প্রস্তুতকারী সংস্থাকে চিঠি লিখে কয়েকটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়েছিল৷ তার মধ্যে ছিল কোন কোন অংশে মূল ওষুধের নকল করা হয়েছে বলে তাঁরা জানেন৷ তারপরেই ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফ থেকে ড্রাগ কন্ট্রোল অফ ডিরেক্টরেটকে জানানো হয়েছে, ব্লাড প্রেশারের যে ওষুধ জাল করা হয়েছে তার ব্যাচ নম্বর, 05240367, এই ব্যাচ নম্বরের সঙ্গে অরিজিনাল ওষুধের ব্যাচ নম্বরের সম্পূর্ণ মিল রয়েছে। অর্থাৎ, ব্যাচ নম্বরই জাল করা হয়েছিল।

advertisement

আরও পড়ুন: মিলছে না মজুরি, মাদারিহাটের সাত চা বাগান নিয়ে শ্রমমন্ত্রীর দ্বারস্থ তৃণমূল বিধায়ক

সেই কিউআর কোড স্ক্যান করলে দেখাবে ‘Could not verified’। ওষুধের গায়ে থাকা অ্যালমুনিয়ামের ফয়েলে যে নাম লেখা রয়েছে, সেখানেও বানান ভুল রয়েছে ওষুধের৷ ইন্ডিয়ান ফার্মাকোপিয়া অনুযায়ী, ওষুধটি গুণগত মানে উত্তীর্ণ নয়৷

advertisement

আরও পড়ুন: বসন্ত উৎসবে বৃষ্টির পূর্বাভাস উত্তরবঙ্গে, দক্ষিণবঙ্গে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জেনে নিন

তারপরেই বিষয়টি রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল অফ ডিরেক্টরেটের তরফ থেকে নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রত্যেকটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে৷ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা যেন, এই ওষুধটি হাসপাতালের স্টোরে আসার পর, সেটির কিউ আর কোড স্ক্যান করে নেন, ওষুধটি আসল প্রমাণ পাওয়ার পরে তবেই যেন তা জনসাধারণকে দেওয়া হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

এর পাশাপাশি, হোলসেল ও রিটেল চেন যারা এই ওষুধগুলি মানুষকে বিক্রি করে থাকেন, তাদেরকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সাপ্লাই চেইন থেকে এই নির্দিষ্ট ব্যাচের ওষুধ যেন কিউআর কোড ক্যান করে তবেই বিক্রি করা হয়৷

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Fake Madicine: দেদার জাল হচ্ছিল ব্লাড প্রেশারের ওষুধ! তাও আবার খাস হাওড়ায়, QR Code Scan না করলেই ঘনাবে বিপদ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল