লেক টাউন থানা এলাকার শ্রীভূমির একটি বাড়ি থেকে ২৮ থেকে ২৯ টি ল্যাপটপ ও কম্পিউটার নিয়েই এই গোটা কাজ চালানো হত। মূলত ইন্টারন্যাশনাল কল সেন্টারের নাম ভাঁড়িয়ে কাজ চালানো হত। ফিন ল্যান্ড ও ফ্রান্সের আই পি অ্যাড্রেস নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকদের ফোন করে প্রতারণা করা হত বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন: আগামী ৪৮ ঘণ্টা আবহাওয়ার বিরাট রদবদল! বজ্রবিদ্যুৎ-বৃষ্টি কাঁপাবে বাংলা! ভিজবে কলকাতা?
advertisement
অভিযুক্তরা নিজেদের অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক পরিচয় দিয়ে ফোন করত। সাধারণত, নেটওয়ার্ক সার্ভিস প্রোভাইডারের নাম করেই চলত প্রতারণা চক্র। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই মোট চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে। তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, টালিগঞ্জ এলাকায় আরও একই ধরনের অফিস চলত। সেই অফিসও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই ঘটনায় লেক টাউনের শুভজিৎ সরকার,লোকনাথ দাস, বড় বাজারের বাসিন্দা মহম্মদ আলি এবং তিলজলার বাসিন্দা আকিব আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছে।বাকি ১৭ জন জেল হেফাজতে আছেন। পরে তাদের পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: আবারও পিছোল রাজ্যের ডিএ মামলা! কবে ফের শুনানি? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি এইরকমই ভুয়ো কল সেন্টারের অভিযোগে তিন জন গ্রেফতার হয়েছিল। সফিকৎ শাফি নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছিল বেনিয়াপুকুর এলাকা থেকে। তাঁর কাছে থেকে ২৬ লক্ষ টাকা নগদ পাওয়া যায়। তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করে তদন্তকারীরা দেখেন সফিকৎ ২০৪ কোটি টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে সরিয়েছে।