তদন্তের সূত্রেই কয়লা পাচারকাণ্ডের এই বেসরকারি সংস্থার নাম সামনে আসে। ইডি জানতে পারে, এই বেসরকারি সংস্থাটির মাধ্যমে কয়লা পাচারকাণ্ডের টাকা বিনিয়োগ করা হত। এ ভাবে কালো টাকা সাদা করা হত বলে সন্দেহ তদন্তকারীদের।
আরও পড়ুন: 'এই রিপোর্টে আমরা সন্তুষ্ট নই', বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে গণ্ডগোলে ক্ষুব্ধ হাই কোর্ট
জানা গিয়েছে, দিল্লির ইডির টিম কয়লা পাচার মামলায় এই তল্লাশি করছে। কলকাতা ও পাশ্ববর্তী বেশ কিছু জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি। বুধবার ভোরে দুই কার্টুন সিআরপিএফ আসে শহরে। ইডির বিশাল টিম কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহযোগিতায় এই তল্লাশি অভিযানে যায়। কয়লা পাচারের টাকা কোথায় কোথায় গিয়েছে, মানি ট্রেল লিংকের সূত্রে ধরেই ইডির এই তল্লাশি অভিযান বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ, এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগ অডিটের বিশেষ দল
আর্থিক প্রতারণার দায়ে ইতিমধ্যেই আটক করা হয়েছে ওই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মালিককে। কলকাতার এক রেস্তোরাঁর মালিককেও খুঁজছে ইডি। কিন্তু সেই ব্যক্তি পলাতক বলে জানা গিয়েছে। কয়লা পাচার মামলায় ওই দুই ব্যক্তির যোগাযোগ রয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। গরচার ৫এ আর্ল স্ট্রিটে অফিস থেকে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।