প্রসঙ্গত, বাকিবুর তার মামা সিরাজ বাবুর হাত ধরে ২০০৪ সালে খাদ্য দফতরের কাজ করা শুরু করে। প্রথমে চারটি শক্তিমান গাড়ি নিয়ে শুরু করেছিল তার ব্যবসা। পরে রাইস মিল থেকে ফ্লাওয়ার মিল তৈরি হয়। ইডি সূত্রে দাবি, ২০১১ সালের পর থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে বাকিবুর। সূত্রের খবর জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ঘনিষ্ঠ হওয়ার ফলেই খাদ্য দফতরে কয়েক জন অফিসারকে হাতে নিয়ে কোয়ালিটি কন্ট্রোলের ল্যাবরেটরি হস্তগত করে বাকিবুর। এই বাকিবুর খাদ্য দফতরের প্রচুর দুর্নীতি করে টাকা রোজগার করে বলে দাবি তদন্তকারীদের।
advertisement
আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে ইডি হানা, রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে বড় অভিযানে কেন্দ্রীয় সংস্থা!
বাকিবুর বামেদের আমলেই বেশ কিছু দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে ছিল বলে সূত্রের খবর। বাম আমল থেকেই প্রভাবশালী হয়ে ওঠে সে। তার বেঙ্গালুরুর হোটেল উদ্বোধন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়া।
আরও পড়ুন: রাজভবন থেকে মিষ্টি গেল কালীঘাট! মমতাকে বিজয়ার ‘শুভেচ্ছা’ রাজ্যপালের, তালিকায় ব্রাত্য?
এদিন জেলাতেও অভিযানে গিয়েছে ইডি। জমি, ফ্ল্যাট ও সম্পত্তি মিলে প্রায় ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে বাকিবুর রহমানের। সেখানে প্রভাবশালী যোগ রয়েছে বলে দাবি ইডির। এবার বাকিবুর রহমানের সূত্র ধরে তল্লাশি শুরু করল তাঁরা। সেই সূত্রেই নাগেরবাজার ও সল্টলেক সহ একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে তারা।