তবে ওই ব্যবসায়ীর ইডি নজরে পড়ার কারণ সম্পূর্ণ অন্য৷ তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই ইডি কর্তারা বোলপুরে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে চারটি জমির খোঁজ পেয়েছেন৷ তাঁরা জানতে পেরেছেন, রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকায় বেহালার ওই ব্যবসায়ীই ওই জমিগুলির খোঁজ দিয়েছিলেন৷ পরবর্তী সময়ে ওই সব জমির দেখভালও করতেন তিনি৷ ওই ব্যবসায়ীর রিয়েল এস্টেট ব্যবসাতেও এসএসসি দুর্নীতির টাকা বিনিয়োগ হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখছেন ইডি কর্তারা৷ এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেতেই ওই ব্যবসায়ীকে জেরা করতে চান ইডি কর্তারা৷
advertisement
পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতারের পর ইতিমধ্যেই একটি নামী বস্ত্র বিপণীর কর্ণধারকে তলব করেছে ইডি৷ যদিও গতকাল হাজিরা দেননি ওই ব্যবসায়ী৷ ওই বস্ত্র বিপণীর ব্যবসাতেও এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতির টাকা বিনিয়োগ হয়েছে বলে অনুমান ইডি কর্তাদের৷ টাকা পাচারের ক্ষেত্রেও ওই ব্যবসায়ীর ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করছেন ইডি আধিকারিকরা৷
গতকাল থেকে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে নিজেদের হেফাজতে রেখে জেরা শুরু করেছেন ইডি কর্তারা৷ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বহিষ্কৃত সভাপতি এবং তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকেও আজ ইডি দফতরে তলব করা হয়েছে৷