আরও পড়ুনঃ ব্রিগেডে লাল ঝান্ডার মেগা সমাবেশ! চারদিকে নিরাপত্তা, থাকছে কত পুলিশ? জানুন
১৯০৫ সালে ব্রিটিশের বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই গানটি রচনা করেন। সেই লেখাকে স্বীকৃতি দিতেই এই গানটিকে রাজ্য সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। গানটির শেষ দু’টি স্তবকে ‘বাঙালির পণ, বাঙালির আশা’ বা ‘বাঙালির প্রাণ, বাঙালির মন’ অংশটিকে ‘বাংলার’ করতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং। তবে, রবীন্দ্রনাথের গানে বদল নিয়ে অনেকের আপত্তি দেখে অবশ্য গানটি অবিকৃত রাখার কথাই বলে রাজ্য। এবার সেই গান দিয়েই শুভসূচনা হয় ব্রিগেডের।
advertisement
অপরদিকে, ব্রিগেডের মঞ্চের পিছনে দেখা গেল জাতীয় পতাকা। পোডিয়ামের ঠিক পিছনেই উড়ছে সেটি। বাম ব্রিগেডে এ দৃশ্য বেনজির। বিভিন্ন নেতার মুখে শুধু রাজ্য নয়, দেশকেও বাঁচানোর কথা বারবার উঠে এসেছে।
পার হয়ে গিয়েছে প্রায় ১৬ বছর। ২০০৮ সালের পর ২০২৪, ফের ডিওয়াইএফআইয়ের ডাকে সমাবেশ হচ্ছে ব্রিগেডে। গত ৫০ দিন ধরে জেলায় জেলায় ইনসাফ যাত্রা এবং ইনসাফ সমাবেশ সেরে চব্বিশের আগে প্রথম বড় জনসংযোগ কর্মসূচি বাম ছাত্র যুব সংগঠনের। রবিবাসরীয় ব্রিগেড লাল ঝান্ডায় ভরিয়ে দেওয়ার টার্গেট নিয়েছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়রা।