সেচ দফতর সূত্রে খবর, মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারে এখনও জল ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। আরও তিন থেকে চার দিন সহজেই জল ধরে রাখা যেত বলে মনে করছে নবান্ন। তা সত্ত্বেও কেন হঠাৎ এত বিপুল পরিমাণ জল ছাড়া হল, তা নিয়ে কড়া প্রশ্ন তুলেছে রাজ্য।
২০০ বারেরও বেশি সাপের কামড় ! শরীরে তৈরি হয়েছে এক ধরনের ‘সুপার ইমিউনিটি’! কে ইনি?
advertisement
পুলিশও নিরাপদ নন! ফাঁকা বাড়িতে পড়ে মহিলা কনস্টেবলের অনাবৃত দেহ! শরীর জুড়ে ক্ষত…
মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারের জল এখনও পর্যন্ত বিপদসীমার ওপরে যায়নি। তারপরেও কেন পরিকল্পনা না করে ডিভিসি বিসর্জনের সময় এই জল ছেড়ে দিল?
ডিভিসির এই পদক্ষেপে প্রশাসনিক স্তরে ক্ষোভ ছড়িয়েছে। সেচ দফতরের সচিব ও নবান্নের শীর্ষ কর্তারা ইতিমধ্যেই ফোনে ডিভিসি অধিকর্তা ও উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন। ডিভিসিকে লিখিতভাবেও কড়া চিঠি দিয়েছে রাজ্য সরকার।
ডিভিসির তরফে বিকেল পর্যন্ত সময় চাওয়া হয়েছে। জল ছাড়ার ফলে ঘাটে ঘাটে জলের পরিমাণ বাড়তে পারে। সেটা না ভেবে কেন আজই জল ছেড়ে দেওয়া হল—চিঠিতে সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।
ডিভিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে—
“বিকেল পর্যন্ত আমাদের সময় দিন। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।”
তবে বিসর্জনের সময় ডিভিসির জল ছাড়ার সিদ্ধান্তে সাধারণ মানুষ থেকে প্রশাসন—সবাই প্রশ্ন তুলছে। রাজ্যের অভিযোগ, এই অযাচিত পদক্ষেপ শুধু বিসর্জনকে ব্যাহত করছে না, একাধিক নিম্নাঞ্চলে জল জমার আশঙ্কাও তৈরি করছে।
