বিয়েতে না থাকার প্রসঙ্গে তিনি জানান, যেহেতু মায়ের বিয়েতে ছেলেকে থাকতে নেই, তাই বিয়েতে থাকছেন না তিনি। আপাতত দিঘায় ঘুরতে গিয়েছেন রিঙ্কু পুত্র।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার বাংলা বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন। দিলীপের মা-সহ অন্য পরিজন এবং রিঙ্কু মজুমদারের বাড়ির উপস্থিতিতেই সম্পন্ন হবে বিয়ের আসর।
আরও পড়ুন: ‘অনেকদিন ভোজ খাওয়া হয়নি!’- দিলীপ ঘোষের বিয়েতে শুভেচ্ছা জানিয়ে কী আবদার অগ্নিমিত্রার?
advertisement
এই প্রসঙ্গে রিঙ্কু জানান, “পুরোহিত আসবে সাড়ে ১১টা নাগাদ। সিঁদুর পরিয়েই বিয়ে হবে।” বিয়ের আমন্ত্রিতের সংখ্যা ঘরোয়া রাখা হয়েছে। রিঙ্কু জানান, “আমন্ত্রিতের ৫০ জন নেতা থাকার কথা।”
আরও পড়ুন: মাছের রকমারি পদ, আমের চাটনী… সন্ধের মেনুতে কী কী লোভনীয় পদ? জানালেন রিঙ্কুই
রিঙ্কু নিজেই জানিয়েছেন তিনি প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়েছিলেন দিলীপের। তাঁর রাফ অ্যান্ড টাফ মেজাজটাই তাঁকে আকর্ষণ করত। তিনি বলেন, ‘ও অবশ্য বলে দিয়েছে আশা কোরো না ফুচকা খাওয়াতে নিয়ে যাব, শপিংয়ে নিয়ে যাব। তবে আমার আর ওর অনেক মিল আছে। রান্না করে ছোট মাছ খাওয়াব। ওটা খেতে ও খুব ভালবাসে।’
আর হানিমুনে কোথায় যাওয়ার ইচ্ছা? রিঙ্কু জানান, ‘হানিমুন ডেস্টিনেশন হিসেবে শিমলা বা গোয়া যাওয়ার কথা হয়েছে। তবে এখন যেতে পারব কি না জানি না।’
দিলীপের বিবাহের খবর জানাজানি হওয়ার পর থেকে শুভেচ্ছার ঢল নেমেছে। রাজ্য বিজেপির নেতারা শুক্রবার তাঁর বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
দলের নেতৃত্বের তরফ থেকে দিলীপ ঘোষকে বিয়ের শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন সুকান্ত মজুমদার, লকেট চট্টোপাধ্যায়-সহ দলের সাংগঠনিক পদাধিকারীরা। বিয়ের আসরে থাকতে পারবেন না সুকান্ত মজুমদার। তাই সকালেই শুভেচ্ছা পর্ব সেরে গেলেন। সংঘের প্রচারক হলেও কোন শর্তে বিয়ে করা যায় সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন তিনি।