পঞ্চায়েত বিরোধীশূন্য করার ডাক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়:
তার আগে যদি ওরাই শূন্য হয়ে যায়, কী হবে ভাবুন তো! যেভাবে সংসদ, বিধায়করা পালাচ্ছে, ঘরবাড়ি ছেড়ে, কে বিরোধী শূন্য করবে? আগে নিজের ঘর সামলান। তারপর বিরোধী নিয়ে ভাববেন।
আগের পঞ্চায়েতে তো গুড় বাতাসা নকুলদানা ছিল, বিরোধী শূন্য হয়ে গেছিল
আমি দুদিন বীরভূম ছিলাম। গিয়ে প্রথমবার মানুষকে হাসতে দেখলাম। খোলা মনে ঘর থেকে বেরোতে দেখলাম। খুশি দেখলাম। আনন্দে দেখলাম। আগের বার গেছিলাম, চায়ের দোকানে চা চক্র করতে দেয়নি। দোকানের ঝাঁপ ফেলে দিয়েছিল। চা বিক্রেতা পালিয়ে গেছিল। এবার লোকে হেসে ডেকে চা খাওয়াল। পরিবর্তন হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: নতুনভাবে সাজবে ব্লক স্তর থেকে, পঞ্চায়েতের আগে মাস্টারস্ট্রোক দেবে তৃণমূল
কেষ্টকে বীরের মর্যাদা মুখ্যমন্ত্রীর
বিহারের লোকেরাও ভেবেছিল লালুকে বীরের মর্যাদা দেবে। কিন্তু জেল থেকে বেরোলে তো দেবে। আমাকে একজন গল্প করেছিল, তার দাদু খুব সাহসী ছিল। সব জায়গায় ঢুকে যেত। একদিন বাঘের খাঁচায় ঢুকেছিল। তারপর? আর বেরোয়নি। ভাইয়ের এ রকম বীরগতি হবে না তো?
আরও পড়ুন: এসি ইকনমি ক্লাসে ফিরছে পুরনো দিনের সেই সুবিধা! বড় সিদ্ধান্ত রেলের
বাগুইআটি কেস সিআইডি নিতেই তৎপরতা। তাহলে পুলিশ কী করছিল?
সবই গট আপ। যারাই মারছে, তারাই পুলিশকে মারছে। তারাই সুকান্ত মজুমদারকে ঢুকতে বাধা দিচ্ছে। গোটা সমাজের দুর্বৃত্তায়ান হয়ে গেছে। সিবিআই না এলে বোঝাই যেত না এ রাজ্যে পুলিশ বলে কিছু আছে। বহু কেস রাজ্য দেখছিল। কী হয়েছিল সেগুলোর? এখন তৎপরতা বাড়ছে। এখন সিবিআই-এর সঙ্গে কম্পিটিশন করার জন্য সিআইডি নামছে। তাও ভালো। কিছু তো করুন। মানুষ সুবিচার পাক।