দিলীপের বিয়ের খবর সামনে আসার পর থেকেই ইকো পার্কে মর্নিং ওয়াক নিয়ে জোর চর্চা৷ প্রাতঃভ্রমণের যে অনেক উপকারিতা, তা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই৷ কিন্তু মর্নিং ওয়াক যে কারও জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে তার প্রমাণ দিলীপ ঘোষ৷
আরও পড়ুন: বিয়েতে বসার আগেই দিলীপের বাড়িতে মমতার দূত, বিজেপি নেতাকে কী পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী?
advertisement
২০১২ সালে উদ্বোধন হয়েছিল ইকো পার্কের৷ ক্ষমতায় আসার পরই নিউ টাউনে ইকো পার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইকো পার্কের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে পৌঁছেছে৷ কলকাতার অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে ইকো পার্কের৷
করোনা পরবর্তী সময়ে ইকো পার্কে দিলীপ ঘোষের মর্নিং ওয়াক সংবাদমাধ্যমের অন্যতম আকর্ষণের কারণ হয়ে উঠেছিল৷ সকালবেলা ইকো পার্কে মর্নিংওয়াক, শরীর চর্চার পর নানা ইস্যুতে গরমাগরম বিবৃতি দিতেন দিলীপ৷ কিন্তু নিয়মিত ইকো পার্কে দিলীপের জন্য হত্যে দিয়ে পড়ে থাকা সংবাদমাধ্যমও টের পায়নি, মর্নিং ওয়াকের মাঝেই কখনও রিঙ্কুর সঙ্গে দিলীপের মনের আদান প্রদান হয়ে গিয়েছে৷
তবে শুধু দিলীপ ঘোষের মতো ভিআইপি নন, ইকো পার্কে কিন্তু চাইলে যে কেউ মর্নিং ওয়াকে যেতে পারেন৷ এমনিতে ইকো পার্কে প্রবেশের জন্য তিরিশ টাকা দিয়ে টিকিট কাটতে হয়৷ যদিও মর্নিং ওয়াক করার জন্য কিন্তু টিকিট কাটার প্রয়োজন হয় না৷ ভোর পাঁচটা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত মর্নিং ওয়াকের জন্য খোলা থাকে ইকো পার্ক৷ তবে সব গেট দিয়ে নয়, মর্নিং ওয়াক করতে গেলে ১ এবং ৬ নম্বর গেট দিয়ে ইকো পার্কে প্রবেশ করতে হয়৷