শুরুটা হয়েছিল মনোনয়ন পর্ব থেকে। ভোট মিটলেও ভাঙড়ে সন্ত্রাস চলছেই।
ভাঙড়ে সারা বছরই সন্ত্রাস চলে সেটাকে বাড়ানো হয়েছে বাইরে থেকে নেতাদের পাঠিয়ে বাইরে থেকে বোম বন্দুক গুন্ডা পাঠিয়ে ওখানে হিংসা বাড়ানো হয়েছে এবং চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে ওখানে যেহেতু একজন বিরোধী পার্টির এমএলএ জিতেছে, সেজন্য ওখানকার সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে দেওয়া হচ্ছে এবং যে পার্টি জিতেছে, তাদের কিছু করতে দেওয়া হচ্ছে না। বিরোধী শূন্য করার রাজনীতি যে পশ্চিমবঙ্গে চলছে, তার নিদর্শন হচ্ছে ভাঙড়।
advertisement
পঞ্চায়েত ভোটে বাংলায় বেলাগাম সন্ত্রাসের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজ্যে বিজেপি-র Fact Finding দল। কোচবিহারের হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত জে পি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দেবে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি।
এই যে হিংসা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে কেন্দ্র করে হয়ে চলেছে, তাতে আমাদের পার্টির বহু কার্যকর্তা মারা গেছেন, বাড়িছাড়া করা হয়েছে বহু লোককে, আক্রমণ করা হয়েছে, হাসপাতালে আছেন সিরিয়াস কন্ডিশনে, অনেকে বাড়ি ছাড়া আছেন এখনও জেতার পরে বহু ক্যান্ডিডেট যারা বিভিন্ন জায়গায় পার্টি অফিসে বাইরে রাখতে হয়েছে, ওদের এই সমস্ত পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য আমাদের Fact Finding কমিটি যেটা এসেছে দিল্লি থেকে, তারা ঘুরে ঘুরে সব জায়গায় যাচ্ছেন, দুর্গম জায়গাও গেছেন, সাধারণ মানুষ আমাদের পার্টির লোকদের সঙ্গে কথা বলেছেন, তারপরে যা পরিস্থিতি সেটা রিপোর্ট দেবেন ওঁরা।y
আরও পড়ুন: ‘বাংলায় যে কোনও মুহূর্তে ৩৫৫ ধারা জারি!’ দিল্লির বৈঠকের পরই সুকান্তর মন্তব্যে জোর জল্পনা
সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের ডিএ সংক্রান্ত মামলার শুনানি। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে SLP দাখিল করে রাজ্য সরকার। বিভিন্ন কারণে একাধিকবার শুনানি পিছিয়ে যায়। শীর্ষ আদালতের রায়ের দিকে তাকিয়ে ১৬৯ দিনে শহিদ মিনারে ডিএ আন্দোলনকারীরা।
সরকার ঠিক করে রেখেছে চাকরিও দেবে না, বেতনও দেবে না, DA দেবে না, বারবার কোর্টে গিয়ে আটকে রাখার চেষ্টা করছো হাইকোর্ট বলার পরেও কোর্টের নির্দেশ মানছে না। সেই টাকা কাটমানি হয়ে যাচ্ছে। সেই টাকা বিলিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে, দান করে ভোট কেন হচ্ছে? DA দেওয়ার পয়সা নেই, ওরা কোর্টে কেস করে ঝুলিয়ে রাখবে দেবেই না কর্মচারীদের।
আরও পড়ুন: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আংটি বিতর্কে বিস্ফোরক মোড়, জেলের সুপারকে মারাত্মক নির্দেশ
তৃণমূল বিধায়ক প্রাক্তন আইপিএস হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে বিধাননগর উত্তর থানায় মারধরের অভিযোগ দায়ের ওয়েস্ট বেঙ্গল হেল্থ ইউনিভার্সিটির ডেপুটি রেজিস্ট্রারের। অভিযোগ তিনি গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়েস্ট বেঙ্গল হেলথ ইউনিভার্সিটিতে এসে বেশ কিছু অনায্য দাবিদাওয়া করেন, সেটা পূরণ না হওয়ায় তিনি এবং তার লোকজন ডেপুটি রেজিস্ট্রারের উপর চড়াও হন।
টিএমসি নেতারা টিএমসি-তে ঢুকলেই তাদের কথাবার্তা, ভাবভাব পাল্টে যায়, তখন তারা মালিক ভাবেন, সে হিসাবে ওঁরা যে ব্যবহার করেছেন, ওঁকেও জবাব দিতে হবে। এই যে ক্ষমতাকে অপব্যবহার করে দাদাগিরি করা, এটা তো চলতে পারে না। সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? পুলিশ নেয় না অভিযোগ। কোর্টে কেস হয়েছে, কোর্টে জবাব দিতে হবে।