শঙ্খের ধাঁচের ছ’তলার এই অত্যাধুনিক অডিটোরিয়াম গড়তে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার মেট্রিক টন ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। উদ্বোধনের পরপরই সাধারণের জন্য খুলে যেতে পারে ‘ধনধান্য’।২০১৮ সালে অডিটোরিয়ামটি তৈরির কাজ শুরু করে পূর্ত দফতর। নির্মাণ কাজ প্রায় সম্পন্ন। ১৫ এপ্রিল বাংলার নববর্ষ। তার আগেই এর দরজা খুলে দিতে চেয়েছিল পূর্ত দফতর। সেই পরিকল্পনা মাফিকই আজ ১৩ এপ্রিল ‘ধনধান্য’র উদ্বোধন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
আরও পড়ুন : তীব্র গরমে উপবাস ব্রত করছেন? সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি
২০১৬ সালে শুরু হয় ধনধান্যে অডিটোরিয়াম তৈরির কাজ। আলিপুর সৌজন্যের বিপরীত দিকের রাস্তায়, প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার ছেড়ে একটু এগোলেই এই নয়া অডিটোরিয়াম। প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্খ আকৃতির এই প্রেক্ষাগৃহটি। জানা গিয়েছে, বিশ্বমানের এই অডিটোরিয়াম তৈরিতে সুরাত থেকে নিয়ে আসা হয়েছে পাথর।
দিঘার জগন্নাথ মন্দির, বিশ্ববাংলা মেলা প্রাঙ্গণ যে নির্মাণকারী সংস্থা তৈরি করেছে, তারাই এই শঙ্খ আকৃতির স্টেডিয়াম তৈরি করেছে। কলকাতায় এই মুহূর্তে বিরাট অডিটোরিয়াম বলতে বোঝানো হয় নিউটাউনে বিশ্ববাংলা অডিটোরিয়ামকে। একাধিক বার যেখানে শিল্প সম্মেলনের আসর থেকে শুরু করে নানা অনুষ্ঠান হয়ে আসছে। অনেকেই মনে করছেন, ধনধান্য অডিটোরিয়াম উদ্বোধন হয়ে গেলে, শহর কলকাতার মধ্যে একাধিক বড় অনুষ্ঠান করা হবে। সম্প্রতি এর খুব কাছেই উদ্বোধন করা হয়েছে মাল্টি লেভেল কার পার্কিং, রুফটফ রেস্তরাঁ-সহ ফুড কোর্ট।