দ্বিতীয় রাউন্ডে ১১ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে অনুরূপভাবেই এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে। প্রতিটি পৌরসভার অধীনস্থ এক্সিকিউটিভ অফিসার র্যাঙ্কের অফিসাররা নজরদারি করবেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ। পুজোর আগে এবং পুজোর পরে এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ওপর বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।
আরও পড়ুন: 'CBI ED ডোন্ট টাচ মাই বডি'... পুজোর পাঞ্জাবিতে অভিনব চমক! নজর কাড়লেন 'এই' তৃণমূল বিধায়ক
advertisement
ভিক্টর কন্ট্রোল মনিটরিং অফিসারদের তাঁদের নির্দিষ্ট করে দেওয়া ওয়ার্ডগুলি পরিদর্শন করতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হচ্ছে নাকি তা সরেজমিনে দেখতে হবে এবং রিপোর্ট দিতে হবে এক্সিকিউটিভ র্যাঙ্কের অফিসারদের। যে ওয়ার্ডগুলিতে ডেঙ্গির সংক্রমণ বেশি সেই ওয়ার্ডগুলিতে মাইক্রো প্ল্যান করে এগোতে হবে। জেলাগুলিকে ডেঙ্গি নিয়ে এমনই একগুচ্ছ বিশেষ নির্দেশ দিল রাজ্যের পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর।
ডেঙ্গি মোকাবিলায় বুধবারই হেলথ সেক্রেটারি ও ডিএইচএস জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করবেন। ডেঙ্গি মোকাবিলায় কী কী সতর্কতা নিতে হবে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী কী পদক্ষেপ করতে হবে তা নিয়েই হতে চলেছে বৈঠক। কারণ সরকারি রিপোর্ট বলছে, সরকারি হাসপাতালগুলিতে এখনও পর্যন্ত ৬০৪ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রয়েছেন। বাকিরা নিজেদের বাড়িতে এবং বেসরকারি নার্সিংহোমে।
আরও পড়ুন: কমিশনের 'ভাবমূর্তি' উজ্জ্বল করতে 'বড়' পদক্ষেপ। স্বচ্ছতা বাড়াতে মরিয়া এসএসসি চেয়ারম্যান
এদিকে, হর কলকাতায় তো ডেঙ্গি বাড়ছেই। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, মুর্শিদাবাদ এবং দার্জিলিংয়েও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর এই সাত জেলাই প্রশাসনকে ভাবিয়ে তুলেছে। অ্যান্টি লার্ভা স্প্রে বাড়াতে হবে, ইনডোর ফগিং,স্বাস্থ্য কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ নিতে হবে, ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে রেসিডুয়াল স্প্রে’ করার ক্ষেত্রে জোর দিতে হবে পুরনিগমকে বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।