এদিন তিনি বলেন, "অমিত শাহের কথা হাসির পালকে অক্সিজেন পাওয়ার মতো। দেশের প্রধানমন্ত্রী সব জায়গায় যেতেই পারেন। মোদি কতবার ২০১৯-২১ এর ভোট অবধি বাংলায় গিয়েছিলেন। তারপরেও কি ফল হয়েছে? বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস বেশি আসন পেয়েছে। আসলে উত্তর পূর্ব ভারতে ওনাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা কাজ করছে।"
ত্রিপুরা নিয়ে তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী সহ মন্ত্রীসভা বদলেছে। ওনারা ভূমিপুত্রদের ওপর ভরসা করছেন না। তাই দিল্লি থেকে আসছেন বারবার। বোঝাচ্ছেন, ছোট ইঞ্জিন ব্যর্থ হয়েছে, কিন্তু বড় ইঞ্জিন ব্যর্থ হবে না।
advertisement
ওরা তো এক ধর্ম, এক খাদ্য বারবার বলেছেন। এবার হয়তো দেখা যাবে খালি লোকসভা ভোট রাখবেন। বলবেন বিধানসভা ভোট একসঙ্গে হবে। ভারত বৈচিত্র্যের দেশ। সেখানে আমার নিজের অধিকার আছে। চাপিয়ে দেওয়াটা ঠিক নয়। বহুমুখী ধারণায় থেকে দেশ টিকে আছে তো। আসলে দেশের সংবিধান ভাঙতে চাইছে।"
তিনি আরও বলেন, "হিন্দি বলয়ে ওদের ভোট কমেছে। সেটা পূরণ হতে পারে সেভেন সিস্টার থেকে। তাই এটাকে পাখির চোখ করতে চাইছে। আসলে ২০২৪ তাকিয়ে আছে। বিবিসি নিশ্চিত দেখিয়েছে অর্থনীতির হাল। আসলে সংবাদমাধ্যম ছাড় পাচ্ছে না। কেন হচ্ছে এই সব। নেশনস ওয়ান্টস টু নো।"
আরও পড়ুন, ‘‘দফতরে তালা লাগিয়ে রাস্তায় নামুন’’ সরকারি কর্মচারীদের বড় বার্তা শুভেন্দুর
আরও পড়ুন, ডিএ চেয়ে বিপদে প্রধান শিক্ষক! তৃণমূল নেতার নির্দেশের পরই শো কজ
ডিএ প্রসঙ্গে ব্রাত্য বলেন, "আন্দোলনের অধিকার সকলের আছে। বামফ্রন্ট সরকার সঠিক ভাবে ডিএ দিতে পারেনি। তখন কি ভোটের ডিউটি করব না বলেছিলেন? অনশনে বসেছিলেন? তাহলে এখন যেটা করছেন সেটা ভাবা উচিত। আমরা সরকারের কর্মীদের পাশে।"