অভিযোগ, ২০১৯ এবং ২০২০ সালের বকেয়া ডিএ-এর এক পঞ্চমাংশ কর্মীদের দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা না দিয়ে শুধু ২০১৯ সালের বকেয়ার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালের নতুন রোপা রুল অনুযায়ী, বকেয়া ডিএ হিসাব করে তার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হল না কেন, এদিন সেই প্রশ্ন তুলেছে আদালত। বিচাপতির রাজশেখর মান্থার মন্তব্য, ''বাদাম খাওয়ার টাকা দিয়েছেন নাকি?'' যতদিন নির্দেশ না মানা হচ্ছে আধিকারিকদের বেতন বন্ধ থাকবে।
advertisement
আরও পড়ুন: মণিপুর থেকে বাংলাদেশে হচ্ছিল পাচার, কিন্তু এ কী মিলল! বালুরঘাটে মারাত্মক কাণ্ড
জানা গিয়েছে, রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার এক কর্মী তাঁর বকেয়া ডিএ নিয়ে মামলা দায়ের করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই কলকাতা হাইকোর্ট এই বেনজির রায় দিয়েছে। শুক্রবার এই মামলার রায় প্রদান করার সময়ে বিচারপতি রাজশেখর মান্থা বলেন, ''২০১৯ এবং ২০২০ সালের বকেয়া ডিএ’র এক পঞ্চাংশ কর্মীদের দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা না দিয়ে শুধু ২০১৯ সালের বকেয়ার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালের নতুন রোপা রুল অনুযায়ী বকেয়া ডিএ হিসাব করে তার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হল না কেন? বাদাম খাওয়ার টাকা দিয়েছেন নাকি? যতদিন নির্দেশ না মানা হচ্ছে আধিকারিকদের বেতন বন্ধ থাকবে। ১৫ জুলাই পর্যন্ত বেতন বন্ধ থাকবে। নির্দেশ মত টাকা দেওয়া হলে নির্দেশ প্রত্যাহার করা হবে।''
আরও পড়ুন: 'ঘটিবাটি সবই যাবে...' বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ! নিশানা করলেন কাকে? তীব্র আলোড়ন
দেখা যাচ্ছে এই মামলা যিনি দায়ের করেছিলেন তিনি বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার কর্মী। ২ বছরের বকেয়া ডিএ’র এক পঞ্চমাংশ তাঁর পাওয়ার কথা ছিল। যার পরিমাণ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বদলে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা।