টিএমসির বিরুদ্ধে প্রচারে বেশি জোর পড়েছিল। গত বিধানসভা নির্বাচন থেকেই এই সমস্যা রয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ কাণ্ডে বারবার তলব! মণীশ জৈনকে সরানো হল শিক্ষা দফতরের সচিবের পদ থেকে
পার্টির রাজনৈতিক লাইনের মূল জোর কোথায় তা সম্পর্কে কর্মীদের আরো শিক্ষিত করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।” আবার ওই চিঠিরই ৪ নম্বর পাতায় সিপিএমের নির্বাচনী রণকৌশলগত লাইনে লেখা রয়েছে, “২০২২ এর এপ্রিলে কান্নুর ২৩ তম পাটি কংগ্রেসে গৃহীত রাজনৈতিক লাইনে অন্যান্য উপাদান বিষয়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত করেছিল প্রধান কর্তব্য হচ্ছে বিজেপিকে বিচ্ছিন্ন ও পরাস্ত করা।”
advertisement
গতবার লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই সিপিএমের একাংশের বিরুদ্ধে বিজেপির সঙ্গে সমঝোতা করার অভিযোগ উঠেছিলো।
যেটাকে রাম-বাম জোট বলে কটাক্ষ করা হয়ে থাকে বিরোধীদের পক্ষ থেকে। বিজেপির পক্ষ থেকেও বামেদের ভোট চাওয়া হয়ে থাকে। এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে কলকাতা উত্তরের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় বিমান বসুর সাথে সাক্ষাৎ করার মাধ্যমে সেই বার্তাই দিয়েছিলেন বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশের। নেতৃত্বের পক্ষ থেকে যদিও বিজেপি নিয়ে কর্মীদের বরাবরই কড়া অবস্থান নেওয়ার কথা বলা হয়ে থাকে। তবে এরপরেও নিচুতলায় অন্য রকম রাজনৈতিক সমীকরণে ক্ষুব্ধ রাজ্য নেতৃত্ব। যদিও দলীয় কর্মীদের উপর নেতৃত্বের রাস আলগা হওয়াকেই দেখছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ।