আরও পড়ুন - লক্ষ্য মহিলা ভোট, ত্রিপুরা উপনির্বাচনে তৃণমূলের দুই কেন্দ্রে মহিলা প্রার্থী
সোমবার রাতে ঘটে যাওয়া ঘটনার পর মঙ্গলবার সকালেও ঘটনাস্থলে পুলিশি তৎপরতা ছিল নজরে পড়ার মতো। শাহ পরিবারের প্রতিবেশিরা জানিয়েছেন, সোমবার ঘটনা প্রথম লক্ষ্য করেন অশোক শাহের ছোট মেয়ে দিশা। তিনি প্রতিবেশীকে ডেকে ঘটনার বিষয়ে জানান দেন। খবর পাওয়া গিয়েছে, মেহতা বিল্ডিংয়ে একটি টায়ারের ব্যবসা করতেন অশোক। কিন্তু কয়েক বছর আগে তিনি সেই ব্যবসা গুটিয়ে দেন। তবু তাঁর মেহতা বিল্ডিংয়ে যাতায়াত ছিল, সম্ভবত শেয়ার লেনদেনের কাজ করতেন তিনি। এই প্রেক্ষিত থেকেই খুনের তদন্তে কয়েকটি প্রশ্ন উঠে আসছে পুলিশের সামনে।
advertisement
আরও পড়ুন - এই ব্যক্তি খেয়ে ফেললেন অতিরিক্ত ভায়াগ্রা, ২০ দিন ধরে স্বামীর কাণ্ড দেখে স্ত্রী পাঠালেন হাসপাতালে
কী কারণে খুন! প্রাথমিক ভাবে উঠে এসেছিল ওই ফ্ল্যাট অর্থাৎ সম্পত্তি দলের প্রসঙ্গ। কিন্তু তা সম্ভব নয়, কারণ সম্পত্তি তো খুন করলে পাওয়া সম্ভব নয়। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে শেয়ার লেনদেনের ব্যবসার কারণে অর্থের কোনও সমস্যায় অশোক শাহ পড়েছিলন কি না, তাও উঠে আসছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সোনা দানা, টাকা পয়সা, যা ডাকাতি হয়েছে, সেগুলি কি অর্থ আদায়ের পরিপূরক হিসাবে দুষ্কতীরা নিয়ে গিয়েছে, সেটাও ভাবছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থলে যান জয়েন্ট সিপি ক্রাইম প্রবীণ ত্রিপাঠী ও অখিলেশ চতুর্বেদী। তার আগে আসেন ভবানীপুর থানার ডিসি ডিডি স্পেশাল সূর্য প্রতাপযাদব।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির যে সিসিটিভি রয়েছে, সেটি খারাপ হয়ে গিয়েছে। দিন ১৫ আগে এটি খারাপ হয়ে যাওয়ায়, সেটি থেকে ফুটেজ পাওয়া সম্ভব নয়। বাড়ির সিসিটিভি খারাপ হলেও, রাস্তার সিসিটিভি ঠিক আছে। এ খন সেই ফুটেজের উপর ভরসা করছে পুলিশ।
শঙ্কু সাঁতরা