নন্দীগ্রাম (24.77), উত্তর 24 পরগনা (23.65)দার্জিলিং (19.1)উত্তর দিনাজপুর (18.25)কালিমপং(16.75) পশ্চিম বর্ধমান(16.56) বসিরহাট (14.36)হাওড়া 14.23)পূর্ব বর্ধমান (14.14)কলকাতা (13.13)নদীয়া (10.15)
আরো নটি জেলাকে হলুদ তালিকাভুক্ত করেছে স্বাস্থ্য ভবন। এই জেলাগুলিতে পজিটিভিটি রেট 5 থেকে 10 শতাংশের মধ্যে।
আরও পড়ুন: ৬২০০ কোটি টাকার ঋণখেলাপি মামলার শাস্তি, বিজয় মালিয়ার ৪ মাসের জেল, ২ হাজার জরিমানা!
advertisement
এই জেলা গুলি হল -জলপাইগুড়ি, মালদহ, হুগলি, আলিপুরদুয়ার
রামপুরহাট দক্ষিণ ২৪ পরগনা পশ্চিম মেদিনীপুর বাঁকুড়া দক্ষিণ দিনাজপুর- সাতটা জেলায় পজিটিভিটি রেট এক থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে।
স্বাস্থ্য দপ্তরের সার্ভেতে একমাত্র স্বস্তিকার জায়গায় রয়েছে মুর্শিদাবাদ। মুর্শিদাবাদের পজিটিভিটি রেট একমাত্র এক শতাংশের নিচে।
এর আগের সেন্টিনেল সার্ভেতে সর্বোচ্চ পজিটিভিটি রেট দেখা গিয়েছিল হাওড়া জেলায়।তা ছিল ২.৩৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে কার্যত নজিরবিহীন, উদ্বোধনের আগেই ব্র্যান্ডিং হয়ে গিয়েছিল শিয়ালদহ মেট্রো স্টেশন
যারা করোনা আক্রান্ত হননি, করোনার কোন উপসর্গ নেই, অন্যান্য অসুখ নিয়ে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে এসেছেন। মূলত তাদের মধ্যে থেকে স্যাম্পেল সংগ্রহ করে করোনা পরীক্ষা করার ব্যবস্থাই হল সেন্টিনেল সার্ভে। এই সার্ভেতে যারা পজিটিভ হলেন, তারা জানেন না যে তারা করোনা আক্রান্ত। অর্থাৎ দৈনিক করোনা সংক্রমনের যে চিত্রটা কোভিড বুলেটিনে পাওয়া যায়, বাস্তব পরিস্থিতি তার থেকে অনেকটাই উদ্বেগের। রাজ্যের প্রত্যেকটি জেলা এবং স্বাস্থ্য জেলার একটি করে হাসপাতাল থেকে ৪০০ টি করে নমুনা সংগ্রহ করে সেন্টিনেল সার্ভেতে পাঠানো হয়।