তবে পুজো হলেও রবিবার কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না কালীঘাট মন্দির সংলগ্ন এলাকাতে। তার জন্য কড়া নজরদারি রাখবে পুলিশ গোটা কালীঘাট মন্দির চত্বর জুড়ে।
প্রত্যেক বছরেই অক্ষয়় তৃতীয়ার দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত পা রাখার জায়গা থাকে না কালীঘাট মন্দিরে। মন্দির কমিটির পরিসংখ্যান বলছে গতবছর এক লক্ষেরও বেশি ভক্ত সমাগম হয়েছিল। মন্দির কমিটির তরফে জানানো হচ্ছে " বর্তমান পরিস্থিতিতে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়াই ঠিক। কোনভাবেই আমরা মন্দির চত্বরে কোন জমায়েত করতে দিচ্ছি না। রবিবার অন্যান্য দিনের মতোই নিয়ম মেনে মা কালীর পুজো হবে।"
advertisement
অন্যদিকে কালীঘাট মন্দির সংলগ্ন মিষ্টি ও ডালার দোকানগুলোর মালিকদের কার্যত মাথায় হাত পড়েছে লকডাউন এর ফলে। অনেক ব্যবসায়ী নববর্ষ ও অক্ষয় তৃতীয় কে মাথায় রেখে অনেক টাকা বিনিয়োগ করেন। শুধু তাই নয় এই দিনগুলোর দিকেই তাকিয়ে থাকে গোটা কালীঘাট মন্দির সংলগ্ন মিষ্টি ও ডালার ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এবছর লকডাউন এর ফলে নববর্ষের ব্যবসা গেছে। তার উপরে অক্ষয় তৃতীয়ার দিনেও ব্যবসা বন্ধ থাকায় মাথায়়় হাত পড়েছে এই ব্যবসায়ীদের। লকডাউন কাটিয়ে কিভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবেন তা নিয়েই সন্দিহান এই ব্যবসায়ীরা।
সোমরাজ বন্দোপাধ্যায়