এদিন আদ্যাপীঠের তরফে একটি অ্যাম্বুল্যান্স ও অন্নদা অতিথি নিবাসের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান ২০০৯ সালের রেলমন্ত্রী থাকার সময় মাকে একটি লাল পেড়ে সাদা সুতির শাড়ি কিনে দিয়েছিলেন। সেটি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মা ও ছোট বোন আদ্যাপীঠে এসেছিলেন। বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন। কারণ মন্দিরের তরফে তাঁদের বলা হয়েছিল আরও ভাল কোনও শাড়ি না এলে সেটিই বিগ্রহকে পরানো হবে। বিকেলেও যখন কোনও ভাল শাড়ি আসেনি, তখন সেই শাড়িটিই নিয়ে পরানো হয়।
advertisement
আরও পড়ুন : ক্লাস টুয়েলভের পর এখনও পর্যন্ত মাত্র ২ টি বই পড়েছেন! পেটিএম মালিকের কথায় অবাক নেটিজেনরা
মুখ্যমন্ত্রী বলেন “ভাবলে এখনও গায়ে কাটা দেয়। কেউ বিশ্বাস করতে পারেন, কেউ নাও পারেন। ” মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন “এতে রাজনীতিরও কোন রং নেই।”
এদিন আদ্যাপীঠ পৌঁছে পুরনো মন্দিরে গিয়ে আদ্যা স্তোত্র পাঠ করেন মুখ্যমন্ত্রী। শাড়ি নিবেদন করে পূজো দিয়ে আরতিও করেন তিনি। আদ্যাপীঠ মন্দিরের তরফে মুখ্যমন্ত্রীকে শাড়ি এবং ভোগপ্রসাদ তুলে দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন “আদ্যাপীঠ কর্তৃপক্ষ অনেক কিছু করার চেষ্টা করেন। যদি ওঁরা মনে করেন, আমায় বললে সাধ্যমতো সহযোগিতা করব।”