তিনি বলেন, “সিভিক ভলান্টিয়ারদের বা নিচু স্তরে যে নিরাপত্তা রক্ষীরা আছেন তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। যে সমস্ত সিসিটিভি গুলো খারাপ হয়েছে সেই গুলো দ্রুত চিহ্নিত করে রিপ্লেস করতে হবে। হাসপাতাল গুলিতে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কোন রকম খামতি রাখা যাবে না।” শনিবারের বৈঠকে এমনই কড়া বার্তা দেন তিনি।
advertisement
একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “প্রাইভেট এজেন্সি গুলোকে পুলিশের ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে। সব জায়গায় প্রাইভেট এজেন্সির কর্মীদের যাওয়ার অনুমতি দেওয়া যাবে না।
একইসঙ্গে অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থাপনা নিয়েও নির্দেশ দেন তিনি। তিনি বলেন, “ফায়ার অডিট করে নিতে হবে হাসপাতাল গুলোর।”
হাসপাতালের ক্ষেত্রে কোনও ধরনের কাজে ব্যাঘাত না ঘটে সেইদিকে নজর দিতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “কোনো উন্নয়ন মূলক কাজ যেন বন্ধ না হয়।”
আরও পড়ুন: হাসপাতালে আসছে বড় বদল! আইডি ইউনিফর্ম ছাড়া ঢোকা যাবে না, আর কী কী? জেনে নিন
উত্তরবঙ্গের বিপর্যয় নিয়ে যেন রিলিফের কাজ চলতে থাকে সেইদিকেও নজর দিতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
হাসপাতালে বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের ভুল হলে তা সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের দায়িত্ব বলে মনে করিয়ে দেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ” বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের ভুল হলে হাসাপাতাল কেন দেখবে না? হাসপাতাল গুলোকে এগুলো দেখতে হবে।”
