সূত্রের খবর, বৈঠকে রাজ্যে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক গণপিটুনির ঘটনা নিয়ে গোয়েন্দা ব্যর্থতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। মঙ্গলবারের বৈঠকে এডিজি আইনশৃঙ্খলা-সহ পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন। সেই সঙ্গে পুলিশকে আরও নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ দেন মুখ্যমন্ত্রী। এ দিনের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, কেন অভিযোগ পাওয়ার পরেও পুলিশ বসে থাকবে? সেই সঙ্গে গণপিটুনির ঘটনায় আক্রান্তদের পরিবারের পাশে রাজ্য। গণপিটুনির ঘটনায় মৃতদের পরিবারের একজনকে স্পেশ্যাল হোমগার্ডের চাকরি দেবে রাজ্য সরকার।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘রাহুলের মতো আচরণ নয়, তথ্য দিয়ে ওনার সঙ্গে লড়াই করুন’, এনডিএ সাংসদদের উপদেশ মোদির
পাশাপাশি রাজ্যে গণপিটুনি রুখতে পুলিশ সুপার এবং পুলিশ কমিশনারদের একাধিক নির্দেশিকা রাজ্য পুলিশের-
১) সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে বিভিন্ন অডিও ভিসুয়াল ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে।
২)ভুয়ো খবর এবং গুজবের উপর নজর রাখতে হবে। যে সব সোশ্যাল সাইট থেকে এই ধরনের ভুয়ো খবর ও গুজব ছড়ানো হচ্ছে সে গুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৩) স্পর্শকাতর অঞ্চল গুলিতে নজরদারি করতে হবে। আগে যে সমস্ত এলাকায় এই ধরনের ঘটনায় গন্ডগোল হয়েছে সেই এলাকাগুলিতেও নজরদারি করার কথা বলা হয়েছে।