জাহাঙ্গীর, হুমায়ুন ও মেহেদির কলকাতার অফিসে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একাধিক নথি। পাশাপাশি ২০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলেছে বলে দাবি সিআইডির। যা ইতিমধ্যে ফ্রিজ করা হয়েছে। এছাড়া উদ্ধার হওয়া নথিপত্র থেকে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন এনামুলের ভাগ্নেরা তাদের সংস্থা বিদেশে সরিয়ে ফেলেছেন। শুধু তাই নয় কোটি কোটি টাকা বিদেশে লগ্নি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার তিনজনকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চেয়েছে সিআইডি। কিন্তু কেউই তদন্তকারী সংস্থার সামনে আসেননি। তাই এদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে ।
advertisement
আরও পড়ুন: বড় খবর! ডিসেম্বরের দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহেই প্রাথমিকের টেট? শুরু জল্পনা
অন্যদিকে, এনামুলের বয়ান রের্কড করতে দিল্লি তিহার জেলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে সিআইডি। বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে এনামুলের বেশ কয়েকজন আত্মীয়, জাহাঙ্গীরের সংস্থার হিসেব রক্ষক কর্মীদের। যা থেকে একাধিক তথ্য পাওয়া গেছে বলে দাবি সিআইডির । ইতিমধ্যে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য হাতে নিয়েছে সিআইডি। কোথায় কত টাকা লগ্নি হয়েছে, তার খতিয়ান খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে সিআইডি সূত্রে খবর।
আরও পড়ুন: প্রাক্তন রাঁধুনির কাছে রয়েছে মারাত্মক তথ্য, অনুব্রতকে আরও ঘিরছে সিবিআই! নিশানায় সুকন্যাও
মূলত গরু পাচারের টাকা থেকে কারা লাভবান হয়েছেন, কাদের কাছে পৌঁছেছে তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে সিআইডি সূত্রে খবর। তবে প্রশ্ন উঠছে, যাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে, তারা এখন বিদেশে। তাহলে কি আদৌ তাদের হাতে পাওয়া যাবে ? উঠছে প্রশ্ন।
