এবারই অবশ্য প্রথম নয়, এর আগে ২০০৭ সালেও গ্রেফতার করা হয়েছিল পার্থ চক্রবর্তীকে। সেই সময় দীর্ঘদিন পালিয়ে ছিলেন তিনি। এরপর দমদম বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। বাজার থেকে কয়েকশো কোটি টাকা তোলার অভিযোগ ওঠে চক্র গ্রুপের বিরুদ্ধে। কলকাতা পুলিশের একাধিক থানায় পার্থ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগও দায়ের হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: মহাকাশে গিয়েছিল পথকুকুর লাইকা, কী হয়েছিল তার? ৩৫ বছর পর জানা যায় ভয়ঙ্কর সত্য
অভিযোগ, কলকাতার গরফা এলাকায় ফ্ল্যাট দেওয়ার নাম করে বহু টাকা তুলেছিলেন পার্থ চক্রবর্তী। এরপর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতেই দীর্ঘ সময় গা-ঢাকা দিয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কোনও প্রভাবশালীর যোগ রয়েছে কি না, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হয়েছিল সেই সময়।
আরও পড়ুন: নীল আর্মস্ট্রং কি সত্যিই চাঁদে গিয়েছিলেন? রহস্যের সেই অভিযান নিয়ে প্রকাশ্যে মারাত্মক তথ্য
এদিকে, গত ২১ অগাস্ট চিটফান্ড কর্তা বিশ্বপ্রিয় গিরিকে গ্রেফতার করে ইডি। দেড় হাজার কোটি টাকার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। আমানতকারীদের টাকা তছরুপের অভিযোগে এর আগেও লেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানার পুলিশকর্তাদের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন বিশ্বপ্রিয়। এরপর তছরুপ সংক্রন্ত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে সমন পাঠায় ইডি কর্তারা। রাতভর চলে জিজ্ঞাসাবাদ। কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন তাঁর বয়ানে একাধিক অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায় এবং তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতা করারও অভিযোগ ওঠে। তারপরেই গ্রেফতার হন বিশ্বপ্রিয়।