মিউজিয়াম তৈরিতে সাহায্য করার জন্য জাপান এবং আমেরিকাকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী৷ এই মিউজিয়াম আগামী দিনে গবেষকদের গবেষণার কাজে লাগবে বলেই মুখ্যমন্ত্রীর বিশ্বাস। তিনি বলেন,‘‘কখনও কখনও কোন কাজ ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকে। কত টাকা খরচ হল আর কত জায়গায় হল সেটা বড় কথা নয়। এখানে আগামীদিনে অনেকে গবেষণা করতে আসবেন।’’
আরও পড়ুন: মিটিংয়ের কথা কেউ জানায়নি, ইন্ডিয়া জোট নিয়ে বিস্ফোরক মমতা! জানালেন পরিকল্পনা
advertisement
মিউজিয়ামে নেতাজী ও গান্ধীজির মূর্তির কাজের প্রশংসা করে বলেন,‘‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম ও বাবাসাহেব আম্বেদকরের মূর্তি এখানে চেয়েছি। আমরা চাই স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা আসুক। কোনও প্রবেশমূল্য নেওয়া হবে না। তারা এসে জানুক বাংলার ইতিহাস। বাংলার ভূমিকা দেশ স্বাধীন নিয়ে। হাতের মুঠোয় ইতিহাস নিয়ে আসা হয়েছে এখানে। আমাদের বাংলার সংস্কৃতি , সমাজ সংস্কার, নবজাগরণ এখানে আছে।’’
নিজেদের শিল্প সংস্কৃতি নিয়ে গর্ববোধ করা উচিত সকলের, একথা মনে করিয়ে আজ মুখ্যমন্ত্রী বলেন,‘‘আমরা আমাদের খালি সমালোচনা করি, নিজেদের গর্ব বোধ করি না। আলিপুরে একটা মিউজিয়াম হয়েছে। বিধানসভার মিউজিয়াম আর একটা পালক জুড়ল। যারা দেশভাগ নিয়ে কু-কথা বলে, সুকথা বলে তাদের দেখতে বলব। বঙ্গভঙ্গ আমাদের হৃদয়ের নয়। তবে দুটি দেশ হয়েছে বটে।’’